বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে - ফুটবল খেলোয়ার জসিম উদ্দিন

ভূমিকা

ফুটবল মাঠে গোলরক্ষকের কাজকে হেলাফেলা করার কোন উপায় নেই, গোলরক্ষকের ছোট্ট একটা ভুলে পুরো খেলার হিসেব মুহূর্তের মধ্যেই হয়ে যেতে পারে এলোমেলো। দলের হয়ে ম্যাচ বাঁচানোর জন্য যিনি সর্বোচ্চ ভূমিকা পালন করে তিনি হলেন সেরা গোলকিপার। আজকের আর্টিকল মূলত বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে এবং ফুটবল খেলোয়ার জসিম উদ্দিন সম্পর্কে।
বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে - ফুটবল খেলোয়ার জসিম উদ্দিন

পোস্ট সূচিপত্রঃপ্রিয় পাঠক আশা করি ভালই আছেন। আপনি যদি বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে আর পাশাপাশি ফুটবল খেলোয়ার জসিম উদ্দিন এবং সেরা ফুটবল খেলোয়াড়দের সম্পর্কে জানতে চান বা অনলাইনে খোঁজাখুঁজি করে থাকলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি সীমা আইটি ওয়েবসাইটে সকল সঠিক তথ্য খুঁজে পাবেন।

বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে

প্রিয় পাঠক এখন আমরা জানতে চলেছি বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে আমরা অনেকেই জানিনা। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে? বিশ্বের সেরা গোলকিপার এর মধ্যে অন্যতম একজন হল এমিলিয়ানো মার্তিনেস। এমিলিয়ানো মার্তিনেস ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপে চোখ ধাঁধানো পারফর্মেন্স দেখিয়ে গোল্ডেন কাপ জিতেছেন।

এমিলিয়ানো মার্তিনেস আর্জেন্টিনারের জাতীয় দল এবং ইংলিশ প্রিমিয়াল লিগের দল এক্সট্রন ক্লাব এর গোলকিপার। ২০১২ সালে প্রিমিয়াল লীগ আর্সেনাল ফুটবল কেরিয়ারে যোগদান করেন। ২০২০ সালে আর্সেনাল ছেড়ে এস্টন ভিলাই পাড়ি জমান। আর বেশি দিন হয়তো এমিলিয়ানো মার্তিনেস কে ফুটবল মাঠে দেখা যাবে না, এমিলিয়ানো মার্তিনেস বয়স এখন ৩০ বছর।

২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনার কে জিতাতে বেশ দারুন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। বিশ্বকাপের প্রতিটা ম্যাচে এবং পেনাল্টি শটে দারুন দারুন গোল সেভ দিয়েছেন তিনি। এমিলিয়ানো মার্তিনেস এই জন্য তাকে স্বীকৃতি স্বরূপ তাকে দেওয়া হয়েছে কাতার বিশ্বকাপের গোল্ডেন গ্লাভস এবং ফিতা মনোনীত ২০২২ সালের সেরা গোলরক্ষক এর পুরস্কার।

এমিলিয়ানো মার্তিনেস ফিফা প্রকাশিত রেংকিং এরমধ্যে ৮৪ পয়েন্ট রেটিং পেয়েছেন। এস্টন ভিলার এই গোলরক্ষকের বর্তমান মার্কেট ভ্যালু ২৮ মিলিয়ন ইউরো। দলের হয়ে এবং ক্লাবের হয়ে অনেক ভালো পারফরম্যান্স করছেন তিনি। বিশ্বকাপ ছাড়াও দলের হয়ে একাধিক পুরস্কার লাভ করেছেন এজন্য তাকে বিশ্বের সেরা গোলকিপার বলে মনে করা যায়।

প্রিয় পাঠক ইতিমধ্যেই আমরা বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে যেনে গিয়েছি তারপর ফুটবল খেলোয়ার জসিম উদ্দিন সম্পর্কে জানতে নিচের লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন

ফুটবল খেলোয়াড় জসিম উদ্দিন

প্রিয় পাঠক এখন আমরা ফুটবল খেলোয়াড় জসিম উদ্দিন সম্পর্কে উক্ত আর্টিকেলে আলোচনা করব, তো চলুন শুরু করা যাক ফুটবল খেলোয়াড় জসিম উদ্দিন এর পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা কবিতা।

কবিতার নাম ফুটবল খেলোয়ার কবির নাম জসীম উদ্দীন

আমাদের মেসে ইমদাদ হক ফুটবল খেলোয়াড়

হাতে পায়ে মুখে শত আঘাতের ক্ষতে খ্যাতি লেখা তার।

সন্ধ্যা বেলায় দেখিবে তাহারে পাটি বাঁধি পায়ে হাতে,

মালিশ মাখিছে প্রতি গিঁটে গিঁটে কাত হয়ে বিছানাতে।

মেসের চাকর হয় নবেজান সেঁক দিতে ভাঙ্গা হাড়ে,

সারা রাত শুধু ছটফট করে কেঁদে কেঁদে ডাক ছাড়ে।

আমরা তো ভাবি ছমাসের তরে পঙ্গু সে হল হায়,

ফুটবল টিমে বল লয়ে কভু দেখিতে পাব না তায়।

প্রভাত বেলায় খাবার লইতে ছুটে যাই তার ঘরে,

বিছানা তাহার শূন্য পড়িয়া ভাঙা খাটিয়ার পারে।

টেবিলের পরে ছোট বড় যত মালিশের শিশি গুলি,

উপহাস যেন করিতেছে মোরে ছিপি পরা দাঁত তুলি।

সন্ধ্যা বেলায় খেলার মাঠেতে চেয়ে দেখি বিস্ময়ে,

মোদের মেসের ইমদাদ হোক আগে ছোটে বল লয়ে।

বাম পায়ে বল ড্রিবলিং করে ডান পায়ে মারে ঠেলা,

ভাঙা কয়খানা হাতে পায়ে তার বজ্র করিছে খেলা।

চালাও চালাও আরও আগে যাও বাতাসের মত ধাও,

মারো জোরে মারো - গোলের ভেতরে বলেরে ছুঁড়িয়া দাও।

গোল গোল গোল, চারিদিক হতে ওঠে কোলাহলকল,

জীবনের পণ, মরণের পণ, সব বাঁধা, পায়ে দল।

গোল গোল গোল মোদের মেসের ইমদাদ হক কাজি,

ভাঙা দুটি পায়ে জয়ের ভাগ্য লুটিয়া আনিল আজি।

দর্শকদল ফিরিয়া চলেছে মহা কলরব করে,

ইমদাদ হক খোড়াতে খোড়াতে আসে যে মেসেজ ঘরে।

মেসের চাকর হয়রান হয় পায়েতে মালিশ মাখি,

বে ঘুম রাত্র কেটে যায় তার চীৎকার করিডাকি।

সকালে সকালে দৈনিক খুলি মহা আনন্দে পড়ে

ইমদাদ হক কাল যা খেয়েছে কমই তা নজরে পড়ে।

ফুটবল খেলোয়ার জসিম উদ্দিন এর কবিতাটির মূলভাব এক নজরে জেনে নিন।

এক মজার বন্ধুর কথা বলা হয়েছে এই কবিতায়। জাত খেলোয়াড় ইমদাদ হক। খেলা এবং খেলায় জিতায় তার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য। নিজের অবস্থা যেমনই হোক না কেন খেলা পাগল সে, খেলবেই। খেলতে গিয়ে ইমদাদ কতশত আঘাত পায়। তবু সেসব কষ্টকে পরোয়া না করে সে খেলে এবং তার জন্যই খেলায় জিত আসে।

আমরা কবিতায় দেখেছি যে সে খেলাধুলা করে এসে হাতের ব্যথা পায়ের ব্যথা গায়ের ব্যথায় সে সারাক্ষণ চিৎকার চেঁচামেচি করে। সে যে জায়গায় থাকে সেই জায়গাটা হচ্ছে মেস, মেস মানে কয়েকজন মানুষ শেয়ার করে একটা রুমে থাকে। সেই মেসেজে দেখাশোনা করে সেই লোকটি ইমদাদ হকের হাত পা মালিশ এবং সেবা করতে করতে শেষ।

তার বন্ধু মনে করে আহারে আমাদের ইমদাদ তার যে অবস্থা সে তো পরের দিন আর খেলতেই পারবে না। কিন্তু বন্ধু পরের দিন সকালে গিয়ে কি দেখে? ইমদাদ কে সকালে বিছানায় দেখেনা, দাখে সে খেলতে চলে গিয়েছে এবং খেলায় সে কি করে খেলায় সে জিতে যায়। তাই ফুটবল খেলোয়ার জসিম উদ্দিন ফুটবল খেলোয়ার কবিতার মূল ভাবে বলা হচ্ছে

সকল দর্শক খেলার আনন্দ তার জন্যই পায়। এই কবিতাই খেলাচ্ছলে একটি আদর্শকে তুলে ধরা হয়েছে। তা হল, নিজের যতটুকু যোগ্যতা তার সবটুকু দিয়ে মানুষ যদি একান্তভাবে কিছু করে, তবে অন্য সকলের জন্য সে বড় কিছু করতে পারে।

কবিতাটি জসিম উদ্দিন এর লেখা। জসিম উদ্দিন ফরিদপুর জেলার তাম্বুল থানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করে। তার জন্ম তারিখ ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দের ১লা জানুয়ারি। গ্রাম বাংলা প্রকৃতি ও সাধারণ মানুষদের জীবন নিয়ে তিনি কবিতা লিখেছেন। তার কবিতায় পল্লী জীবন বেশি উঠে এসেছে তাই জন্য তাকে পল্লী কবি বলে খ্যাত হয়েছেন।

তবে জসিম উদ্দিন ছোটদের জন্য অনেক সুন্দর কবিতা এবং এবং পদ্ম রচনা করেছেন। তার লেখা ভ্রমণ কাহিনী ও আত্মজীবন অত্যন্ত সুন্দর। তার কবিতা কবর, কাব্যগ্রন্থ নকশী কাঁথার মাঠ ও সোজন বাদিয়ার ঘাট, ছোটদের জন্য লেখা ডালিম কুমার, হাসু ও এক পয়সার বাঁশি, বিখ্যাত। তিনি ১৯ ৭৬ খ্রিস্টাব্দের ১৩ ই মার্চ ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

আর্জেন্টিনার সর্বকালের সেরা গোলরক্ষক কে

সারা বিশ্বের আর্জেন্টিনা ভক্তদের একটি অন্যতম কৌতুহলিক প্রশ্ন আর্জেন্টিনার সর্বকালের সেরা গোলরক্ষক কে? প্রিয় পাঠক এখন আমরা যে বিষয়ে আলোচনা করব তা হল আর্জেন্টিনার সর্বকালের সেরা গোলরক্ষক কে চলুন শুরু করা যাক।

ফুটবল গোলের খেলা। মাঠে দুই দলের পারফরম্যান্স ভালো খারাপ হতেই পারে, কিন্তু দিনশেষে যে দল বেশি গোল করতে পারবে জয়ী হবে সেই দল। তবে সেই প্রতিপক্ষ দলকে গোল দিলেই হবে না সুরক্ষিত রাখতে হবে নিজেদের গোলপোস্ট। আর তার কাজের জন্য প্রয়োজন হয় দক্ষ গোলকিপার, খেলা শেষে জয় পরাজয় সবচেয়ে বেশি নির্ভর করে ওই গোলকিপার এর ওপর।

এই আর্টিকেলে জানানোর চেষ্টা করব আর্জেন্টিনার সর্বকালের সেরা গোলরক্ষক কে, আর্জেন্টিনা সর্বকালের সেরা গোলকিপার নির্বাচনে আমরা তিনজনকে বেছে নিব।

এমিলিয়ানো মার্তিনেস Emiliano Martinez

একজন গোলরক্ষক দলের জয়ে কতটা অবদান রাখতে পারে তার প্রমাণ করেছে এমিলিয়ানো মার্তিনেস Emiliano Martinez আর্জেন্টিনার হয়ে ২৬ টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন এই ফুটবলার। তাতেই আর্জেন্টিনার এর সর্বকালের সেরা গোলরক্ষক হিসেবে উঠে এসেছেন এই গোলকিপার এমিলিয়ানো মার্তিনেস। উপরের বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে পড়ুন।

এমিলিয়ানো মার্তিনেস আর্জেন্টিনার হয়ে জাতীয় দলের অভিষেক হয় ৪ জুন ২০২১ সালে। সেই বছরি দিন দীর্ঘ 28 বছর পর আর্জেন্টিনা দলকে জিতায় কোপা আমেরিকা আবার ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপেতেও হয়েছেন নায়ক। আর্জেন্টিনারকে দীর্ঘ ৩৬ বছর পর জিতিয়েছেন বিশ্বকাপ। হয়েছেন বিশ্বকাপের সেরা গোলকিপার এবং জিতেছেন গোল্ডেন গ্লাপ্স।

উবালদো ফিলোল Ubaldo Fillol

আর্জেন্টিনা এক সময়ের এই গোলকিপার সবার কাছেই এক অচেনা নাম উবালদো ফিলোল Ubaldo Fillol ১৯৫০ সালে আর্জেন্টিনার জন্মগ্রহণ করা এই গোলকিপার আর্জেন্টিনার হয়ে জাতীয় দলে অভিষেক হয় ১৯৭৪ সালে। উবালদো ফিলোল Ubaldo Fillol আর্জেন্টিনার হয়ে দুইটি বিশ্বকাপ ১৯৭৮ এবং ১৯৮২ অংশগ্রহণ করেন।

বর্তমানে আর্জেন্টিনার দল বার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেও আর্জেন্টিনাকে প্রথমবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করায় বড় অবদান ছিল এই গোলকিপার। ১৯৭৮ যেবার প্রথম আর্জেন্টিনা জয়লাভ করে পুরো টুর্নামেন্ট জুরে আর্জেন্টিনারের এক বিশ্বস্ত প্রতীক ছিলেন এই উবালদো ফিলোল Ubaldo Fillol আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ এনে দেয় এবং নিজেও হয় বিশ্বকাপের সেরা গোলকিপার।

উবালদো ফিলোল আর্জেন্টিনার হয়ে ম্যাচ খেলেছিলেন মোট ৫৮ টি। ৫৮ টি ম্যাচ খেলে ৪৫ টি ম্যাচে গোল কনসিপ্ট করে এবং 18 টি ম্যাসে রাখেন প্লেনশিপ। আর্জেন্টিনাকে প্রথমবার বিশ্বকাপ এনে দেয় অনেকেই তাকে সর্বকালের সেরা গোলকিপার মনে করে থাকেন। আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক হিসেবে ১৯৭৮ সালে সেরা গোলকিপার হিসেবে নির্বাচিত হন এই গোলকিপার।

সারজিও রোমেরো Serglo Romero

আর্জেন্টিনা গোলকিপার সারজিও রোমেরো Serglo Romero কে তাদের ফুটবল ইতিহাসের সর্বকালের সেরা গোলরক্ষক মনে করেন। ১৮৯৭ আর্জেন্টিনা জন্মগ্রহণ করা এই গোলকিপার আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের অভিষেক করেন ২০০৯ সালে। এমিলিয়ানো মার্তিনেস পূর্বে ছিলেন তিনি আর্জেন্টিনার ভরসার প্রতীক।

সারজিও রোমেরো Serglo Romero আর্জেন্টিনার অনর্থ ২০ দলের হয়ে ২০০৭ সালে জিতেছেন অনূর্ধ্ব ২০ বিশ্বকাপ। এছাড়াও ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনারের হয়ে ফাইনাল ম্যাচ খেলেন এই গোলকিপার। ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপে পুরো টুর্নামেন্ট জুড়ে আর্জেন্টিনাদের ভরসার প্রতীক ছিলেন এই সারজিও রোমেরো Serglo Romero

আর্জেন্টিনার হয়ে ম্যাচ খেলেছেন ৯৬ টি। আর্জেন্টিনারের হয়ে এই ৯৬ টি ম্যাচ খেলে আর্জেন্টিনার কে ক্লিন শীট রেখেছিলেন ৪৭ টি মাচে। এইজন্য সারজিও রোমেরো Serglo Romero কে আর্জেন্টিনারের একজন সেরা গোলরক্ষক মনে করা হয়।

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আপনারা যে বিষয়ে পড়লেন তা হল আর্জেন্টিনার সর্বকালের সেরা গোলরক্ষক কে। আশা করি উপরের আটটুকু পড়ে আপনারা সঠিক তথ্য খুঁজে পেয়েছেন।

শেষ কথা

বন্ধুগণ, থাকি। শেষ কথা ই আজকে আমার এই আর্টিকেলটি ছিল বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে এবং ফুটবল খেলোয়ার জসিম উদ্দিন সম্পর্কে সমস্ত তথ্য আশা করি আপনি এই আর্টিকেলে সঠিক তথ্য খুঁজে পেয়েছেন। কোন কিছু বুঝতে না পারলে বা কোন তথ্য জানার থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।

অনলাইন জগতে সীমা আইটির অবদান হবে অপরিসীম, এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবীর কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

শেষ কথা আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থেকে বিশ্বের সেরা গোলকিপার কে - ফুটবল খেলোয়ার জসিম উদ্দিন সমস্ত তথ্য পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url