বিনাইন টিউমার চেনার উপায় - পায়ে টিউমার চেনার উপায়
ভূমিকা
শরীরে অগোছালোভাবে যে কোন স্থানে মাংসপিণ্ড বা কোষ বৃদ্ধি পেলে সেটি টিউমারের
লক্ষণ হতে পারে। আজকে আমি আপনাদের মাঝে বিনাইন টিউমার চেনার উপায়, পায়ে টিউমার
চেনার উপায়, টিউমার চেনার উপায়, পেটে টিউমার চেনার উপায়, বগলে টিউমার চেনার উপায়,
হাতে টিউমার চেনার উপায়, ম্যালিগন্যান্ট টিউমার চেনার উপায়।
পোস্ট সূচিপত্রঃএই সকল তথ্য যদি আপনি গুগলে খসে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি
আপনার জন্য। আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ এবং ধৈর্য সহকারে পড়তে থাকুন
আশা করি সীমা আইডি ওয়েবসাইটে সকল পার্টি এবং নির্ভুল তথ্য খুঁজে পাবেন। প্রিয়
পাঠক, আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক বিনাইন টিউমার চেনার উপায় - পায়ে টিউমার
চেনার উপায়।
বিনাইন টিউমার চেনার উপায়
প্রিয় পাঠক এখন আমরা আলোচনা করব বিনাইন টিউমার চেনার উপায় নিয়ে। মানব শরীরে
অনেক রকমের টিউমার হয়। এই টিউমার গুলি শরীরের যে কোন স্থানে হতে পারে, শরীরের
ভিতরেও হতে পারে আবার শরীরের বাহিরেও হতে পারে।
বিনাইন টিউমার চেনার উপায়, কোন ব্যক্তির যদি টিউমার হয় তাহলে তাকে ডাক্তারের
নিকট যাওয়া উচিত, ডাক্তার বা সার্জন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যদি বলে এটা ভাল জাতের
টিউমার, সাধারণত ভালো জাতের টিউমারকে বলা হয় বিনাইন টিউমার। আর যদি খারাপ টিউমার
হয় তাহলে তাকে ম্যালিগন্যান্ট বা ক্যান্সারেস টিউমার বলে থাকে।
সাধারণত ভালো জাতের টিউমার কে বিনাইন টিউমার হিসেবে পরিচিত দিলেও এটাকে ছোট করে
দেখবেন না, এই ধরনের টিউমার স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। বিনাইন
টিউমার হলে শরীরের উপর ভরের প্রভাব পড়ে। শরীরের নির্দিষ্ট স্থানে রক্ত সরবরাহের
বাধা প্রদান করে। টিস্যুর অথবা কোষের মৃত্যু সহ অঙ্গের যেকোন ক্ষতি করতে পারে।
এছাড়াও বিনাইন টিউমার চেনার আরো অনেক উপায় সেগুলো হল
- ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের চেয়ে বিনাইন টিউমার খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং টিউমারের কোষের বিভাজন বৈশিষ্ট্য গুলো স্বাভাবিক হয়।
- বিনাইন টিউমার সাধারণত আসিল ও জরায়ুর ইস্যুতে সৃষ্টি হয়।
- তার মধ্যে একটি টিমার হচ্ছে বিনাইন টিউমার।
- বিনাইন টিউমার শরীরের অন্য কোন স্থানে ছড়ায় না, এর কোষ গুচ্ছ এক জায়গায় সীমাবদ্ধ থাকে।
- পাশের কোষ কেউ আক্রমণ করে না।
- বিনাইন টিউমার শরীরে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়।
- অপারেশন করলে ঠিক হয়ে যায় সাধারণত আর বৃদ্ধি পায় না।
প্রিয় পাঠক, বিনাইন টিউমার চেনার উপায় ও পায়ে টিউমার চেনার উপায় এই আর্টিকেলে এই
ছিল, বিনাইন টিউমার চেনার উপায়। আপনারা পড়ে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই
আপনার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধু, বান্ধবী দের কাছে শেয়ার করবেন এতে তারাও
পড়ে উপকৃত হবেন।
পায়ে টিউমার চেনার উপায়
পায়ে টিউমার চেনার উপায়, পায়ে যদি তার কাঁটা বা পায়ে পেরেক, তার কাঁটা, মাছের
কাঁটা, বা বিভিন্ন গাছের কাঁটা, প্রবেশ করলে তৎক্ষণা সেই জায়গাটি থেকে কাঁটা বের
করতে হবে নয়তো ধীরে ধীরে টিউমার এর রূপ নিবে। পায়ের টিউমারকে ডাক্তারগণ ফরেন
বডি গ্রানুলোমা বলে।
বড় কোন কাটা প্রবেশ করলে যদি কাঁটার মাথা বা লোহার কুচি মাংসপিণ্ডের ভিতরে রয়ে
যায় তাহলে সেখানে টিউমার হওয়ার আশঙ্কা বেশি। পায়ে টিউমার যেন না হয় সেই
ক্ষেত্রে যখনই পায়ের তলায় বড় কাঁটা বা পেরেক ঢুকলে বড় কোনো ক্ষত হয় তাহলে
সাথে সাথে কাঁটা পেরেক বের করার চেষ্টা করবেন
সেখানে সাবার দিয়ে ধুয়ে সেখানে ৭ দিন অ্যান্টি সেভ টিক কলম বা ভায়োডিন
অয়েন্টমেন্ট লাগাতে হবে। টিটেনাজ ভ্যাকসিন ব্যবহার করতে হবে, প্রয়োজনে
এন্টিবায়োটিক খেতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
পায়ে টিউমার চেনার উপায়, কাঁটা বা পেরেক যদি মাংসপিণ্ডর ভিতরে রয়ে যায় তাহলে
সেই স্থানে ধীরে ধীরে ব্যথা অনুভব করবেন এবং সেই জায়গাটি ধীরে ধীরে ফুলে উঠবে।
সেই জায়গাটির ভিতরে জড়ো হতে থাকবে পচা রক্ত বা পুঁজ যার কারণে আপনি সেখানে
হালকা চাপ দিলে ব্যথা অনুভব করবেন। এট সাধারণত বিনাইন টিউমার এর আওতায়।
প্রিয় পাঠক বিনাইন টিউমার চেনার উপায় ও পায়ে টিউমার চেনার উপায় এই আর্টিকেলে
পায়ে টিউমার চেনার উপায় পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার
পরিচিতদের কাছে আমার এই তথ্যটি শেয়ার করবেন।
টিউমার চেনার উপায়
টিউমার চেনার উপায়, আপনি যদি টিউমার চিহ্ন তো করতে চান, তাহলে আপনাকে টিউমারের
বৈশিষ্ট্য সমূহ সম্পর্কে জানতে হবে। সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে, বিনাইন টিউমার
ও ম্যালিগন্যান্ট টিউমার।
টিউমার চেনার উপায়
বিনাইন টিউমারঃ একটিমাত্র আবরণ দ্বারা এই টিউমার আবৃত থাকে, তবে এই টিমার
শরীরের অন্য কোন স্থানে ছড়ায় না। এটি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়, অপারেশন করলে ঠিক
হয়ে যায় সাধারণত আর বাড়ে না।
ম্যালিগন্যান্ট টিউমারঃ এই টিউমার কোন আবরণ দ্বারা আবৃত থাকে না। যার ফলে
অনিয়ন্ত্রণ বা অগোছালোকভাবে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
অগোছালোকভাবে বৃদ্ধি হওয়ার কারণে শরীরের যে কোন জায়গায় রক্তের মাধ্যমে ছড়িয়ে
পড়ে ও সংক্রমণ ঘটায়। যেখানে এই টি মাটি হয় সেখানে খুব ব্যথা অনুভব হয়।
প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করলে ভালো হয়ে যায়, তবে পুনরায় হওয়ার আশঙ্কা থাকে
এজন্য দীর্ঘ সময় ধরে চিকিৎসা নিলে এই টিউমার ভালো হয়ে যায়।
বিনাইন টিউমার চেনার উপায় ও পায়ে টিউমার চেনার উপায় এই আর্টিকেলে টিউমার চেনার
উপায় পড়ে আপনার কেমন লাগলো? যদি ভালো লেগে থাকে এবং উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে
অবশ্যই পরিচিতদের কাছে শেয়ার করবেন।
পেটে টিউমার চেনার উপায়
পেটে টিউমার চেনার উপায়, পেটে অতিরিক্ত চর্বি ও ভরি পাশাপাশি ওজন বৃদ্ধির কারণে
নানান রকমের অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে যেমন, ডায়াবেটিস, টিউমার, বদহজ, এসিডিটি
ইত্যাদি। এরই পাশাপাশি পেটে টিউমার হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি। পেটের টিউমার পেটের
যে কোন স্থানে যেমন পেটের উপরে এখানে পেটের নিচে হতে পারে।
ডাক্তারের নিকট গিয়ে ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করেতে এন্ডোস্কোপি, সিটি স্ক্যান,
এবং বায়োপসির মেশিন দ্বারা টিমের সনাক্তক করতে সক্ষম হয়। এটা যদি টিউমার হয়
তাহলে কেমন করে বুঝবেন বা বোঝার কৌশল নিচে বলা হলো।
- বমি বমি ভাব হওয়া।
- রক্ত ভূমি হওয়া।
- পেটে বা পেটের উপর নিচ বা সাইট দিয়ে তীব্র ব্যথা।
- ওজন কমতে শুরু করে।
- অল্প পরিমাণে খাওয়ার ফোলেও পেট ভারী ভারী ভাব।
- ক্ষুধা হ্রাস পায়, ক্লান্তি অনুভব হয়।
- মল বা প্রস্তাবের সাথে রক্ত বেরিয়ে আসে।
- পেটে কোষ্ঠকাঠিন্যর আভাস পাওয়া যায়।
কোন ব্যক্তির যদি এইগুলো লক্ষণ বা এর থেকেও গভীর কিছু কয়েক সপ্তাহ ধরে বুঝতে
পারেন তাহলে তাহলে অতি তাড়াতাড়ি ডাক্তারের নিকট গিয়ে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ
করবেন। পেটে টিউমার হলে এই লক্ষণ গুলি সাধারণত দেখা দেয়।
প্রিয় পাঠক, বিনাইন টিউমার চেনার উপায় - পায়ে টিউমার চেনার উপায় এই আর্টিকেলে
পেটে টিউমার চেনার উপায় পরে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন অবশ্যই আপনার পরিচিতদের
কাছে শেয়ার করবে।
বগলে টিউমার চেনার উপায়
আপনি যদি আপনার শরীরের যত্ন না নেন তাহলে নানান রকমের সমস্যার সম্মুখীন হবেন এরই
পাশাপাশি বগল, আমাদের শরীরের একটি অংশ, যেটাকে আমাদের প্রতিনিয়ত পরিষ্কার রাখতে
হবে নয়তো আমাদের শরীরে ডবল থেকে ঘাম ও দুর্গন্ধ বের হবে। বগলে টিউমার চেনার
উপায়, নিচে বলা হল।
বগলে ব্যথা অনুভব হচ্ছে আপনার মনে নানান রকমের প্রশ্ন জেগে ওঠে বগলে কি টিম আর
হলো না তো, না জেনে টেনশন করবেন না। বগলে টিউমার চেনার উপায়, অস্বাভাবিকভাবে
সিমের বিচির মত যদি গুটি হয় আর সেই গুটি ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে এবং ব্যথা অনুভব
হতে থাকে তাহলে আপনি ডাক্তারের নিকট যাবেন এবং ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করবেন।
বগলের টিউমার এটা এতটাও মারাত্মক টিউমার নয় এতে ভয় পাওয়ার কোন টেনশন নেই
প্রাথমিক চিকিৎসা করলেই এই টিউমার ভালো হয়ে যায়। প্রিয় পাঠক, বিনাইন টিউমার
চেনার উপায় ও পায়ে টিউমার চেনার উপায় এই আর্টিকেলে বগলে টিউমার চেনার উপায় পরে
যদি আপনার উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পরিচিতদের কাছে শেয়ার করবেন।
হাতে টিউমার চেনার উপায়
হাতে টিউমার চেনার উপায়, অস্বাভাবিকভাবে হাতের যে কোন স্থানে মাংসপিণ্ড শক্ত
ডিবির মতো বৃদ্ধি পেলে বা ফুলে উঠলে অনেকেই মনে করে এটি টিউমার। মেডিকেলের ভাষায়
এটিকে মূলত গ্যাংলিয়ন বলে। সাধারণত বড় কোন আঘাতের ফলে কিংবা মুচকে যাওয়ার ফলে
অথবা ভারি কোন কাজের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।
হাতে টিউমার চেনার উপায়, অনেক সময় অস্বাভাবিকভাবে মাংসপিণ্ড বৃদ্ধি পায় এবং
ব্যথা অনুভব হয় এর দ্বারা বুঝে নিতে হবে সেই জায়গাটিতে টিমার বসবাস করছে।
টিউমার ছোট হতে পারে আবার বড় হতে পারে এটার কোন আকার আকৃতি নির্ধারণ করা নেই।
হাতে টিউমার হলে, হাত হাতের প্রচণ্ড ব্যথা বা চাবায়, এর দ্বারা আপনার অস্থির
অনুভব হবে।
ম্যালিগন্যান্ট টিউমার চেনার উপায়
ম্যালিগন্যান্ট টিউমার চেনার উপায়, ম্যালিগন্যান্ট টিউমার মূলত খুব মারাত্মক
টিমার, ম্যালিগন্যান্ট টিউমার হওয়ার ফলে ক্যান্সারের ঝুঁকি রয়েছে।
ম্যালিগন্যান্ট টিউমার সাধারণত যেই সকল নেশা দ্রব্য চিবিয়ে খাওয়া হয় যেমন পান,
জর্দা, সুপারি, খৈনি, তামাক পাতা, চুন এছাড়াও তরল জাতীয় নিশাদ দ্রব্য ইত্যাদি
এইগুলো খাওয়ার ফলে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার হয়।
ম্যালিগন্যান্ট টিউমার শরীরের যে কোন অংশে হতে পারে, বিশেষ করে, মাথায়, গলায়,
এবং পেটে হয়ে থাকে। ম্যালিগন্যান্ট টিউমার চেনার উপায়, ব্রেন টিউমার, কিডনি
টিউমার এছাড়াও বিভিন্ন বড় বড় জটিল টিউমার কেম্যালিগন্যান্ট টিউমার বলে।
ম্যালিগন্যান্ট টিউমার হলে রোগী যেরকম অস্বাভাবিক আচরণ করবে যেমন সকালে ঘুম থেকে
উঠেই বমি বমি ভাব।
আক্রান্ত রোগী চোখে কম দেখতে শুরু করবে। ম্যালিগন্যান্ট টিউমার আক্রান্ত রোগীর
সবসময় মাথা ঘুরবে। শরীর দুর্বল অনুভব করবে। যেই স্থানে টিউমার হবে সেখানে
প্রচন্ড ব্যথা হবে, এই সকল লক্ষণ ছাড়াও অস্বাভাবিক কিছু লক্ষণ দেখা দিলে যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের নিকট যেতে হবে। শরীরের যে কোন অংশে চিকিৎসা করার পরেও
দেখা দিতে পারে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার।
প্রিয় পাঠক, বিনাইন টিউমার চেনার উপায় - পায়ে টিউমার চেনার উপায় এই আর্টিকেলে
ম্যালিগন্যান্ট টিউমার চেনার উপায় পরে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার
পরিচিতদের কাছে শেয়ার করবেন।
শেষ কথা
বন্ধুগণ, থাকি। শেষ কথা ই আজকে আমার এই আর্টিকেলটি বিনাইন টিউমার চেনার উপায় ও
পায়ে টিউমার চেনার উপায় এই সকল তথ্য আশা করি আপনি এই আর্টিকেলে সঠিক তথ্য খুঁজে
পেয়েছেন। কোন কিছু বুঝতে না পারলে বা কোন তথ্য জানার থাকলে আমাদের সাথে
যোগাযোগ করতে পারে।
অনলাইন জগতে সীমা আইটির অবদান হবে
অপরিসীম, এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো
লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবীর কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।
শেষ কথা আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে
দিবেন। এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থেকে বিনাইন টিউমার চেনার উপায় ও পায়ে
টিউমার চেনার উপায় এর সমস্ত তথ্য পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন
এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট
ফলো
করুন, ধন্যবাদ।
বিনাইন টিউমার চেনার উপায় ও পায়ে টিউমার চেনার উপায় বিস্তারিত জেনে নিন এই
আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিবার আপনার বন্ধুবান্ধব আপনার
আত্মীয়-স্বজনদের কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url