ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন

ভূমিকা

বন্ধ কর আশা করি ভালই আছেন। প্রতিদিন এর মত আজকেও আরেকটি নতুন ব্লগ আর্টিকেল নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আজকের আর্টিকেলটি মূলত ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন, ফ্রিল্যান্সিং এর জনক কে, ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়, বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং সাইট, ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অনেক তথ্য নিয়ে।
ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন

তাছাড়াও আরো রয়েছে, শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট, বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি। প্রিয় পাঠক, আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য খুঁজে থাকেন তাহলে এই ব্লগ আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি সকল সঠিক তথ্য সীমা আইডি ওয়েবসাইটে খুঁজে পাবেন।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন? ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার প্রথম প্রয়োজন হলো একটি ভালো ইন্টারনেট সংযোগ এবং একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ। এরপর আপনাকে কাজ করার দক্ষতা প্রাপ্ত করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এ অনেকগুলো সেক্টর রয়েছে, যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, এবং আরও অনেক কিছু।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য আপনার অনলাইনে কোন ধরনের কাজ করবেন সেটার উপর নির্ভর করে। কিন্তু আপনাদের সম্পূর্ণ কাজ যেহেতু অনলাইনে করতে হবে সেহেতু যে কোন দুই জিনিস অবশ্যই লাগবে। মোটামুটি স্পিডের ইন্টারনেট সংযোগ এবং একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার।

আপনি যদি ফ্লেক্সি কাজ করার জন্য আগ্রহী হন, তবে আপনাকে জ্ঞান, শেখার এবং উন্নতি করার দৃশ্য সংকল্প এবং প্রচুর ধৈর্য সাথে নিজেকে সজ্জিত করতে হবে।

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে চান, তবে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া সহজ হবে। এছাড়া বেসিক কমিউনিকেশন স্কিল থাকলে আপনি আরও সহজে কাজ করতে পারবেন। ধৈর্য ধরে কাজ শেখা এবং কমিউনিকেশন এর ব্যাপারে আলোচনা করুন। প্রিয় পাঠক ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
  • ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন? ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য বিস্তারিত আরও কিছু তথ্য আপনাদের মাঝে আলোচনা করব।
  • ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য আপনার জ্ঞান এবং দক্ষতার প্রয়োজন আছে।
  • ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে অর্থ উপার্জন করার জন্য অবশ্যই ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে।
  • নিজের একটা ভালো ওয়েবসাইট বা অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
  • অবশ্যই আপনার ইংরেজি ভাষা জানতে হবে।
  • মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
  • কাজ করার ইচ্ছে শক্তি থাকতে হবে।
  • কাজ করার কৌশল অবলম্বন করতে হবে।
  • সময় মতন কাজ জমা দিতে হবে।
প্রিয় পাঠক উপরের উল্লেখিত তথ্য যার মধ্যে থাকবে সেই সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে উঠবে।

ফ্রিল্যান্সিং এর জনক কে

ফ্রিল্যান্সিং এর জনক কে? ফ্রিল্যান্সের জনক হলেন স্যার ওয়াল্টার স্কট। তার জন্ম হয়েছিল ১৫ ই আগস্ট ১৭৭১ সালে স্কটল্যান্ডের এডিনবরা শহরে। তিনি স্কট এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন, কিন্তু অসুস্থতার কারণে পড়াশোনা শেষ করতে পারেনি। তিনি স্কট এবং অ্যান স্কটের পুত্র ছিলেন।

স্যার ওয়াল্টার স্কট ১৫ ই আগস্ট ১৭৭১- ২১ সেপ্টেম্বর, ১৮৩২ পর্যন্ত ছিলেন একজন স্কটিশ ঐতিহাসিক উপন্যাস লেখক এবং কবি। তার সময় তিনি সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়েছিলেন এবং তার বইগুলো পুরো ইউরোপে পঠিত হতো।


তার বইতে প্রথমবার ফ্রিল্যান্সিংয়ের শব্দটি ছাপা হয়েছিল এবং তার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রথম লেখা হয়েছিল ১৮১৯ সালে এবং স্যার ওয়াল্টার স্কট তার মাধ্যমেই ফ্রিল্যান্সিং এর অসীম সম্ভাবনা প্রকাশ পেয়েছিলেন।

তিনি একজন ব্রিটিশ চাকরি করা ছেলে ছিলেন, কিন্তু তার স্বাধীনতা প্রেম এবং স্বাধীনতা অধিকারের প্রতি আগ্রহ ছিল। তার প্রথম বই 'ত্রান্সলেটর এবং ইন্টারপ্রেটার' প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৯১ সালে। এই বইটি ফ্রীলান্সিং এর প্রথম প্রকাশিত বই হিসেবে পরিচিত।

ফ্রিল্যান্সিং এর জনক কে ফ্রিল্যান্সিং এর জনক স্যার ওয়াল্টার স্কটের প্রযুক্তি এবং স্বাধীনতাস্যার অধিকারের প্রতি আগ্রহ একটি নতুন পরিপ্রেক্ষ তৈরী করে ফেলেছে, যা আমাদের ফ্রিল্যান্সিং বিশ্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্যারিয়ার পথ তৈরি করেছে। তার কাজের প্রকাশ বিভিন্ন ছিল, যেমন লেখন, অনুবাদ, সম্পাদনা, প্রশাসন, গবেষণা ইত্যাদি।

ফ্রিল্যান্সিং এর জনক স্যার ওয়াল্টার স্কটের প্রযুক্তি এবং স্বাধীনতা অধিকারের প্রতি আগ্রহ একটি নতুন পরিপ্রেক্ষ্য তৈরি করে ফেলেছে, যা আমাদের ফ্রিল্যান্সিং বিশ্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ কারিয়ার পথ তৈরি করেছে। প্রিয় পাঠক ফ্রিল্যান্সিং এর জনক কে তাই ইতিমধ্যে আমরা জেনে গিয়েছি।

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন ফ্রিল্যান্সিং অর্থাৎ পীর অর্থ হলো স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। যেকোনো প্রতিষ্ঠানে না থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করা কি ফ্রিল্যান্সিং বলে ফ্রিল্যান্সিং মূলত অনলাইন থেকে আয় করার একটি মাধ্যম। এটি সাধারণত চাকরির মতো, কিন্তু ভিন্নতা হলো এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মতো কাজ করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং মূলত এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ল্যাপটপ অথবা ডেক্সটপ দিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন? ফ্রিল্যান্সিং হলো কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির আদেশ অনুযায়ী কারো কাজ না করাকেই ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়। মূলত যারা এ ধরনের কাজ করে থাকেন তাদের ফ্রিল্যান্সার বলা হয়।


ফ্রিল্যান্সিং হল কোন প্রতিষ্ঠানের পার্মানেন্ট চুক্তিবদ্ধ না হয়ে বরং প্রজেক্ট বসিয়ে কাজ করা। ফ্রিল্যান্সিং করে এসেছে মানুষ শত বছর ধরে। যেমন একজন রিক্সাওয়ালা ফ্রিল্যান্সার, কারণ সে অন্যের রিক্সা চালায়, ইচ্ছা হলে প্যাসেঞ্জার নেই, না হলে নেয় না। তার ফ্রিডম আছে।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়? হেব্বি লাগছে ভালো একটি আলাদা মাধ্যম বা উপায়, যার দ্বারা আপনি অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং করে স্বাধীনভাবে আয় করার জন্য আপনার প্রথমে কিছু জরুরী বিষয় জেনে নিতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়,
  • আপনার দক্ষতা ও স্বীকার উপর ভিত্তি করে একটি ক্যাটাগরি নির্বাচন করুন যেমন বাংলা আর্টিকেল লেখালেখি, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ইত্যাদি।
  • প্রয়োজনীয় স্কিল শেখার জন্য অনলাইন কোর্স করতে পারেন।
  • ফ্রিল্যান্সিং সাইটে একটি প্রোফাইল তৈরি করুন এবং আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, এবং আপনি কি ধরনের কাজ করতে চান সেটি সম্পর্কে লিখুন বা তুলে ধরুন।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়ার জন্য অবশ্যই কোন না কোন অনলাইন প্লাটফর্ম তথ্য ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত থাকতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বর্তমানে অসংখ্য সাইট রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং এর শুরুতে আপনার প্রথম কাজই হবে এ সকল সাইটের নিজের একাউন্ট খোলা।

তবে অসংখ্য সাইটে একসাথে অ্যাকাউন্ট খোলার দরকার নেই। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়? ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনেক কাজ এবং অনেক সাইট রয়েছে নিজের পছন্দ অনুযায়ী কিছু জনপ্রিয় সাইটে একাউন্ট খুললেই চলবে।


আপনি যদি ঠিকঠাক ভাবে কমিউনিকেশন করতে না পারেন তাহলে হঠাৎ করে ক্লায়েন্ট পেলেও পরবর্তীতে তা ধরে রাখতে পারবেন না। আপনার প্রতিদিন একটু একটু করে ইংরেজি শিখার চেষ্টা করতে হবে প্রয়োজনে গুগল ট্রান্সলেটর ব্যবহার করতে পারেন।

বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং সাইট

বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং সাইট, আপনি যদি ইংরেজিতে দুর্বল হন তবে চিন্তা করবেন না! বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং সাইটে রেজিস্ট্রেশন করে আপনি ইংরেজি না জেনেও শুধুমাত্র দক্ষতার কারণে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারেন।

বাংলাদেশের পিলেট সিং করার জন্য কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে। এই সময় কিছু বাংলাদেশী ছিলেন সিং ওয়েবসাইট হল,
  • বিল্যান্সার (Belancer)
  • আউটসোর্স মাই জব (Outsourcemyjob)
  • স্বাধীন কাজ (Sadhinkaj)
এই সাইট গুলি বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং সাইট, উল্লেখিত সাইটে আপনি ইংরেজি জানা না থাকলেও দক্ষতার কারণে কাজ করতে পারেন। বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।

আমাদের দেশে প্রচুর ফ্রিল্যান্সার আছে এবং যুবক সমাজের মধ্যেও ফ্রিল্যান্সিংকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে আগ্রহী হচ্ছেন অথচ ইংরেজি ভীতির কারণে শিখার আগ্রহ কিছুটা কমে যাচ্ছে। আপনার দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও যদি আন্তর্জাতিক সাইটে কাজ করার বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে অনলাইনে আয় করতে না পারেন।

তবে এবার একটু নিজেকে সুযোগ দিন। বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলো আপনার জন্য আশীর্বাদ হয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশী সাইটে ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।

বাংলাদেশি ফ্রীলান্সিং সাইট আপনাকে এমন সব কাজ দিতে পারে যা মোবাইল দিয়েও করা যায় অর্থাৎ, মোবাইল দিয়ে অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ পাবেন যেমন ভিডিও দেখার, রেফার করা, একাউন্ট খোলা, ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করা, লাইক কমেন্ট শেয়ার করা ইত্যাদি।

শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট

শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট এর জন্য কিছু সেরা প্ল্যাটফর্ম আছে, যেগুলি তাদের পার্টটাইম ইনকাম করতে সাহায্য করতে পারে। নিচে কিছু শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটএর তালিকা দেওয়া হলো,

Upwork এটি একটি বিশ্বব্যাপী ফ্রীলান্সিং মার্কেট প্লেস, যেখানে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং প্রজেক্ট এর কাজ রয়েছে।

Fiverr এটি একটি গ্লোবাল ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস, যেখানে সেবা সম্পর্কিত কাজ পাওয়া যায়।

Freelancer এটি বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং প্রজেক্টরের জন্য সেবা ফ্রিল্যান্সারদের নিয়োগ করে, তাই জন্য এটি শিক্ষার্থীরদের জন্য খুব ভালো একটি সাইট।

এই ওয়েবসাইটগুলি ছাত্র-ছাত্রীরা সহজে ব্যবহার করতে পারেন এবং পার্ট টাইম ইনকাম করতে সাহায্য করতে পারে। আপনি আপনার কৌশল এবং দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে এই মার্কেটপ্লেস গুলিতে নানান রিলায়েন্সিং কাজ পেতে পারেন।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি ফ্রিল্যান্সিং এর সেরা ডিমান্ডেবল সেক্টর গুলির মধ্যে কিছু নিম্নলিখিত সেক্টর অত্যন্ত জনপ্রিয়। ফ্রিল্যান্সিং ডিমান্ডেবল সেক্টর এর ধারণা নিচে দেওয়া হল,
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্টঃ ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, ই-কমার্স সাইট ডেভেলপমেন্ট, সার্ভার সেটিং এবং মেইনটেনেন্স সেবা।
  • গ্রাফিক ডিজাইন এর মাল্টিমিডিয়াঃ লোগো ডিজাইন, ব্রোশার ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, এবং ইনফো গ্রাফিক ডিজাইন।
  • ডিজিটাল মার্কেটিংঃ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), পেইড অ্যাডভার্টইজিং, ইমেইল মার্কেটিং, কন্টেন মার্কেটিং এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
  • স্ক্রিপ্ট এবং প্রোগ্রামিংঃ ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট, পাইথান, রুবি, জাভা, সি ++, সি#, এবং অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষা জ্ঞান।

ফ্রিল্যান্সিং করার আগ্রহ থাকলে, আপনি এই সেক্টর গুলির মধ্যে যেটি আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহের সাথে মিলে যাবে, সেটিতে কাজ করতে পারেন। সফল হওয়ার জন্য নিয়মিত শেখার এবং ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে। প্রিয় পাঠক এই ছিল বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সম্পর্ক বিস্তারিত তথ্য।

শেষ কথা

বন্ধুগণ, থাকি। শেষ কথা ই আজকে আমার এই আর্টিকেলটি ছিল ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন এই সকল তথ্য আশা করি আপনি এই আর্টিকেলে সঠিক তথ্য খুঁজে পেয়েছেন। কোন কিছু বুঝতে না পারলে বা কোন তথ্য জানার থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।

অনলাইন জগতে সীমা আইটির অবদান হবে অপরিসীম, এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবীর কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

শেষ কথা আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থেকে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন এর সমস্ত তথ্য পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিবার আপনার বন্ধুবান্ধব আপনার আত্মীয়-স্বজনদের কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url