জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায় বিস্তারিত জেনে নিন

ভূমিকা

শাড়িতে নারী সব সময় সুন্দর তাই আমি আজকে আপনাদের মাঝে শাড়ি বিষয়ে আরো একটি নতুন ব্লগ আর্টিকেল নিয়ে হাজির হয়েছি আজকের আর্টিকেলটি মূলত, জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায়, জামদানি শাড়ির কাউন্ট কি, জামদানি শাড়ির বৈশিষ্ট্য, জামদানি শাড়ির যত্ন, জামদানি শাড়ির প্রকারভেদ, জামদানি শাড়ির দাম জামদানি শাড়ি নিয়ে সমস্ত তথ্য।
জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায় বিস্তারিত জেনে নিন

প্রিয় পাঠক আশা করি ভালই আছেন উক্ত আর্টিকেলে আরো যে সকল তথ্য খুঁজে পাবেন সেগুলো হল, জামদানি শাড়ি আমাদের গর্বের বস্ত্র কেন, লাল জামদানি শাড়ির দাম, ঢাকাই জামদানি শাড়ি, মুসলিন জামদানি শাড়ির দাম, প্রিয় পাঠক এই সকল তথ্য যদি গুগলে খুঁজে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য, আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায়

দেশীয় পোশাক হিসেবে নারীরা শাড়ি কি প্রাধান্য বেশি দিয়ে থাকেন, কোথায় আছে শাড়িতেই নারী। নারীদের পছন্দের সৃষ্টি আছে জামদানি শাড়ি, অন্যান্য শাড়ির চেয়ে জামদানি শাড়ি শাড়ির চাহিদা অনেক বেশি, আমাদের দেশীয় ঐতিহ্য এবং কৃষ্টি জরিয়ে রয়েছে জামদানির সাথে। তো প্রিয় পাঠক চলুন জেনে নেওয়া যাক জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায়।

মুঘল সাম্রাজ্যের সময় জামদানি শাড়ির প্রশাস শুরু হয়। সম্রাট জাহাঙ্গীর জামদানির কৃষ্টপতা করেন। যদিও জামদানি সম্প্রদায়ের রাজকীয় ও নিবেদিত নকশা এখন বিলুপ্ত তবে শিল্পটি রুপগঞ্জ, সোনারগাঁ ও সিদ্ধিরগঞ্জ এখনো অবস্থিত। বর্তমানে বাংলাদেশের জামদানি শিল্পী নড়াইল জেলার জামদানি উপজেলা এবং ঢাকার আশেপাশে এলাকায় তৈরি হয় জামদানি শাড়ি।

ঢাকার আশেপাশে যেমন দেমরা, রূপগঞ্জ, কলিয়াকৈর এবং কালিহাতী এই সকল অঞ্চলগুলোতে জামদানি শাড়ি তৈরি হচ্ছে। কারখানা থেকে তৈরি করা জামদানি শাড়ি দেশ ও দেশের বাহিরে নানান জায়গায় পাইকাররা বিক্রি করে। জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায়, কারখানা থেকে তৈরি করা জামদানি শাড়ি দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেমন শপ এবং বাজারে পাওয়া যায়

ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় যেমন, নিউ মার্কেট, বর্ণালী, কারওয়ান মার্কেট, গুলশান, ঢাকা ট্রেড ফেয়ার, রাজধানী মার্কেট, আর্নাটলা শপিং কমপ্লেক্স, রমজান মার্কেট, আরো অনেকগুলি স্থানে জামদানি শাড়ি পাওয়া যায়। এছাড়াও জামদানি শাড়ি অনলাইনে বিভিন্ন যেমন, দারাজ, ফেসবুক পেজ, ইউটিউব ইত্যাদি প্লাটফর্মে থেকে অর্ডার করার মাধ্যমে পাওয়া যায়।

ঢাকা শহরেই জামদানি আদি জন্মস্থান হিসেবে গণ্য করা হয়। জামদানি শাড়ি দেশের বাহিরে অনেক চাহিদা জামদানি শাড়ি বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পূর্ণ হিসেবে পরিচিত, যা আমাদের দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। প্রিয় পাঠক  জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায় এতক্ষণে হয়তোবা আপনারা জেনে গিয়েছেন এখন জানবেন, জামদানি শাড়ির কাউন্ট কি।

জামদানি শাড়ির কাউন্ট কি

কাউন্ট হলো একটি নাম্বার যাকে একক ভরে দৈর্ঘ্য বা একক দৈর্ঘ্য ভরকে প্রকাশ করে। ধরে নিন আপনি কোন একটি সুতার ভর জানেন যেমন ১০ গ্রাম কিন্তু দৈর্ঘ্য জানে না ১০ গ্রাম ভরের সুতাটির দৈর্ঘ্য পরিমাপ করে আপনি পেলেন ৫ সেন্টিমিটার তাহলে তার কাউন্ট হবে পাস।


অথবা আপনি কোন একটি সুতার দৈর্ঘ্য জানেন কিন্তু ভর জানেন না ধরে নিন দৈর্ঘ্য ১৫ সেন্টিমিটার, এই ১৫ সেন্টিমিটার সুতার ভর বা ওজন ৮ গ্রাম তাহলে তার কাউন্ট হবে ৮। কাউন্ট মূলত দুই প্রকার ডিরেক্ট কাউন্ট এবং ইন্ডিরেক্ট কাউন্ট।

জামদানি শাড়ির কাউন্ট কি? জামদানি শাড়ি এর সুতার কাউন সাধারণত ৩২ থেকে ২৫০ কাউন্টের হয়ে থাকে। জামদানি শাড়ির কাউন্ট হচ্ছে সুতা। ভালো মানের জামদানি শাড়ির প্রধান যে সুতার কাজ যত বেশি, সেই সুতা তত চিকন। আর সুতা যত চিকন কাজ ততো সূক্ষ্ম এবং সুন্দর হবে। তবে মেশিনের বোন আজ আমদানি শাড়ি গুলো ২৪ থেকে ৪০ কাউন্ট এর হয়ে থাকে।

জামদানি শাড়ির বৈশিষ্ট্য

জামদানি শাড়ির বৈশিষ্ট্য? জামদানি শড়ি একটি ঐতিহাসিক পরিধের বস্ত্র, যা বাংলাদেশের সংস্কৃতি এবং শিল্পের অমূল্য এবং অনেক প্রাচীন। এই সারির কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নলিখিত নিচে বলা হল।

সুনির্দিষ্টি মোটিফঃ জামদানি শাড়ি মোটিফ অনেক সুন্দর এবং চারিত্রিক। জামদানি শাড়িতে বিভিন্ন রকমের নকশা আঁকা রয়েছে গাছ, লতাপাতা, ফুল, কলাকৌশল নানা ডিজাইন ইত্যাদি।

তাঁতঃ এই শাড়ি তাঁত দিয়ে তৈরি হয়, যা অত্যন্ত সহজ সরল কয়েকটি বাঁশের খগুর সমন্ময়ে অনেক পরিশ্রমের এবং সময়ের দ্বারা তৈরি করা হয়।

উপকরণঃ জামদানি সারি সাধারণত সুতা, সিল্ক এবং কটন ফাইবার দিয়ে তৈরি করা হয়।

বয়ন পদ্ধতিঃ জামদানি শাড়ির বোনা হওয়া খুব সুন্দর এবং নিখুত। ডিজাইনগুলো মসৃণ এবং কবিতার ছন্দে হাতে তোলা নকশার বয়ন পদ্ধতি কৌশলে তৈরি হয়।

জামদানি শাড়ির বৈশিষ্ট্য আসল জামদানি শাড়ি চেনার উপায়। শাড়ির দাম, সুতার মান এবং কাজের সূক্ষ্মতা দেখে নিতে হবে। জামদানি শাড়ি তাঁতিরা হাতে বোনান করেন, যা মসৃণ এবং নিখুঁত হয়।ডিজাইনগুলো হয় মসৃণ এবং সুতার মান ও কাজের সূক্ষ্মতা বিবেচনায় একটি জামদানির দাম ৩০০০ টাকা থেকে এক লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

জামদানি শাড়ির যত্ন

জামদানি শাড়ির যত্ন নারীর প্রথম পছন্দ শাড়ি। এই শাড়ির মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় জামদানি শাড়ি। কোন নিমন্ত্রণ কিংবা বড় কোন অনুষ্ঠানে আলমারি থেকে বের হয় এই শাড়ি, কিন্তু তখন যদি দেখেন সেই শাড়ি পরার উপযোগী নেই তাহলে কেমন হবে এই জন্য জামদানি শাড়ির যত্ন কেমন করে নিতে হয় নিচের লেখাগুলো পড়তে থাকুন।


হাতের নেহি বানানোর কারণে এই শাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত যত্ন বা খেয়াল এর প্রয়োজন হয়। জামদানি শাড়ির পাড়ে প্রথমে ফ্লস বসিয়ে নিবেন, এতে পারে ভাঁজ হবেনা এবং কুচিও সুন্দর দেখাবে। আপনার জামদানি শাড়িটি নতুনের মত রাখতে চাইলে শাড়িটিকে জল থেকে দূরে রাখুন।

কারণ শাড়িটি যখন তৈরি করা হয় শাড়িতে মার দেওয়া হয় তাই শাড়িতে জল লাগলে শাড়ির সুতার বুনোন ছড়িয়ে পড়ে। জামদানি শাড়ির যত্ন, জামদানি শাড়িটিকে জল দিয়ে না ধুয়ে অবশ্যই কাটা ওয়াশ করাতে হবে। জামদানি শাড়ি অনেকদিন আলমারিতে থাকলে শাড়ি আষ্টে গন্ধ হয় এইজন্য মাঝেমধ্যে শাড়ি রোদে শুকিয়ে নেওয়া ভালো।

এছাড়াও শাড়ি বৃষ্টিতে ভিজলে বা জল পরলে ভালো করে রোদে শুকিয়ে নেই এতে শাড়ি ভালো থাকবে। আপনার শাড়িটি কে কখনোই ভাঁজ করে বা হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে রাখবেন না এতে করে শাড়িটি ফেঁসে যেতে পারে। আপনি শাড়িটিকে রোল করে আলমারিতে সুন্দর ভবে যত্ন করে রেখে দিন তাহলে আপনার জামদানি শাড়ি টিকে থাকবে অনেকদিন।

জামদানি শাড়ির প্রকারভেদ

বাঙালি নারী মানে জামদানি শাড়ির সাথে একটা ভালো সম্পর্ক জড়িয়ে আছে। শুধু বাংলাদেশী না দেশ ও দেশের বাহিরে অর্থাৎ যেখানে শাড়ির ব্যবহার বা প্রচলন আছে অনেকেই জামদানি শাড়ি কমবেশি চিনে। চলুন জামদানি শাড়ির প্রকারভেদ সম্পর্ক আলোচনা করা যাক জামদানি শাড়ি মূলত তিন প্রকার হাফ সিল্ক, ফুল সিল্ক, এবং ফুল কটন।

হাফ সিল্কঃ একটি শাড়ি ১২ হাত হয়, ১২ হাত টানা যেই লম্বা সুতা সেটা হচ্ছে সিল্কেট এবং আড়াআড়িতে ৪৬ থেকে ৪৮ ইঞ্চি পর্যন্ত থাকে সেই সুতাটা যদি কটনের হয় এবং লম্বা সুটাতা টা যদি সিল্কেট হয় সেই ক্ষেত্রে সেটাকে হাফ সিল্ক বলবে।

ফুল সিল্কঃ মূলত টানা সুতা এবং বানাসুতা যখন দুইটাই সিল্কের হবে, তখন সেটাকে ফুল সেল্ক জামদানি বলে।

ফুল কটনঃ যেই শাড়িতে আড়াআড়ি সুতা এবং লম্বা সুতা দুটাই কটনের থাকবে সেটাকে কটন শাড়ি বলবে বা ফুল কটন বলে। ফুল কটন হচ্ছে মসলিন এর একটি জাত।


প্রিয় পাঠক জামদানি শাড়ি মূলত তিন প্রকার ফুল সিল্ক, হাফ সিল্ক, এবং ফুল কটন। এর পাশাপাশি আর একটি ক্যাটাগরি আছে সেটি হল লাইলন জামদানি। লাইলন জামদানি শাড়ির দাম তুলনামূলক অন্যান্য শাড়ির দামের চেয়ে অনেক কম। প্রিয় বন্ধুগণ জামদানি শাড়ি কেনার সময় অবশ্যই একটু দেখে শুনে কিনবেন।


প্রিয় পাঠক এই ছিল জামদানি শাড়ির প্রকারভেদ। ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের কাছে শেয়ার করবেন।

জামদানি শাড়ি আমাদের গর্বের বস্ত্র কেন

জামদানি শাড়ি আমাদের গর্বের বস্ত্র কেন চলুন আলোচনা করা যাক, কঠিন পাথরের রত্ন নয় বরং নরম তুলা দিয়ে তৈরি এক অমূল্য সম্পদ। শিল্পীর হাতের ছোঁয়া এক অসামান্য কারো কাজ খসিত সেই জিনিস যার সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়েছিল পুরো কিশই। সেই মুঘল আমল থেকে ইংল্যান্ডের রানী কে না তারিফ করেছে এই শাড়ির।

নাম তার জামদানি শাড়ি তবে সাধারণ ১২-১৩ হাতের শাড়ি ভাবলে ভুল হবে। এর সাথে জড়িয়ে আছে বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, অহংকার ও তাঁত শিল্পের নিপলতা। সব মিলিয়ে তুলনা মূলক বলা যায় জামদানি শাড়ি আমাদের গর্বের বস্ত্র। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতাব্দীতে মরক্কোর বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বদুতা তার বর্ণনায় বাংলাদেশের সুক্ষ সুতির কাপড়ের বর্ণনা করেন।

সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে উৎকৃষ্ট সূক্ষ্ম মসলিন এর দাম ছিল তখনকার আমলে প্রায় 400 টাকা। জামদানি শাড়ি আসল হাতে বোনা হয়, তাই এর ডিজাইন খুবই নিখুঁত ও সূক্ষ্ম। জামদানির সঙ্গে অভিজ্ঞতা এবং রুচিশীলতা জড়িয়ে আছে। এটি প্রাচীনকালের মিহি মুসলিম কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে পরিচিত ছিল।

জামদানি শাড়ি তাতিরা হাতে বোন হয় তাই সুতোর কোন অংশেই বের হয়ে থাকে না। এই শাড়ি উল্টো পিঠে বোনা হয় না সামনের পিছনের দিক একই রকম, তাই পার্থক্য করা কঠিন। প্রিয় পাঠক জামদানি শাড়ি আমাদের গর্বের বস্ত্র কেন আশা করি আপনারা ভালো মতো বুঝতে পারছেন।

জামদানি শাড়ির দাম

প্রিয় পাঠক, আপনি যদি জামদানি শাড়ি কেনার জন্য জামদানি শাড়ির দাম সম্পর্কে ধারণা না থাকলে মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। জামদানি শাড়ির দাম বিভিন্ন উপায় এর উপর নির্ভর করে। সাধারণত শাড়ি তৈরির সময়, সুতার মান ও কাজের সূক্ষ্মতা বিবেচনায় একটি জামদানির দাম ৩০০০ টাকা থেকে এক লাখ ২০ হাজার কিংবা তার চেয়েও বেশি হতে পারে।


আপনি যদি জামদানি শাড়ি কিনতে চান তাহলে আগের থেকেই জামদানি শাড়ির দাম সম্পর্কে জেনে থাকা ভালো আসলে না দেখে জিনিস এর দাম বুঝানো বড়ই কঠিন। আপনারা কেমন ধরনের জামদানি শাড়ি কিনবেন এবং কেমন টাকার মধ্যে কিনবেন সেই সম্পর্কে দেখতে এবং জানতে হলে Daraz.com ওয়েবসাইট থেকে শাড়ির দাম দেখে নিতে পারেন খুব সহজেই।

শেষ কথা

বন্ধুগণ, থাকি। শেষ কথা ই আজকে আমার এই আর্টিকেলটি ছিল জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায় এই সকল তথ্য আশা করি আপনি এই আর্টিকেলে সঠিক তথ্য খুঁজে পেয়েছেন। কোন কিছু বুঝতে না পারলে বা কোন তথ্য জানার থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।

অনলাইন জগতে সীমা আইটির অবদান হবে অপরিসীম, এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবীর কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

শেষ কথা আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থেকে জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায় এর সমস্ত তথ্য পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।

জামদানি শাড়ি কোথায় পাওয়া যায় বিস্তারিত জেনে নিন এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিবার আপনার বন্ধুবান্ধব আপনার আত্মীয়-স্বজনদের কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url