কি খেলে বাতের ব্যাথা বাড়ে কমে বাতের ব্যাথা কমানোর ঔষধ
ভূমীকা
আর্থ্রাইটিস যাকে আমরা বাতের ব্যথা বলে জানি। বাতের ব্যথার সাথে পরিচিত নয় এরকম
লোকের সংখ্যা খুবই কম। আমরা ছোটবেলায় দাদা দাদির কাছ থেকে শুনেছি বাতের ব্যথায়
ভুগতেছে, আবার নানা-নানীর কাছ থেকেও শুনেছি বাতের ব্যথায় ভুগতেছে। আর নয় বাতের
ব্যথা, কি খেলে বাতের ব্যাথা বাড়ে কমে বাতের ব্যাথা কমানোর ঔষধ নিয়ে চলে এসেছি।
প্রিয় পাঠক আশা করি ভালই আছেন। প্রতিদিনের মতো আজকেও আরও একটি নতুন ব্লগ নিয়ে
আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আজকের আর্টিকেলে রয়েছে, কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে,
কি খেলে বাতের ব্যথা কমে, বাতের ব্যাথা কমানোর ঔষধ, বাতের ব্যথা কোথায় কোথায়
হয়, বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি।
কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে
বাতের ব্যথা, খাদ্যাভাস পরিবর্তন করে বাতের ব্যথা কমানো কি সম্ভব? অবশ্যই হ্যাঁ।
বর্তমান সময়ে গবেষকরা নানান রকম ভাবে গবেষণা করে প্রমাণ করেছেন, কিছু কিছু খাবার
রয়েছে যেগুলো খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে। এই আর্টিকেলে কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে
চলুন সে সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
আমরা জানি শরীরে অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গেলে বাতের ব্যথা হওয়ার আশঙ্কা বেশি তাই ওজন
নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। যেগুলো খাবার খেলে ওজন বৃদ্ধি পায় এবং বাতের ব্যথা বাড়ে
সেগুলো খাবার পরিহার করতে হবে। কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক?
লাল মাংস লাল মাংস তে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে, পাশাপাশি লাল মাংসতে
পিউরিক নামক পদার্থ থেকে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। পাশাপাশি লাল মাংসতে টকসিন
থাকে। ফ্যাট, ইউরিক অ্যাসিড, টকসিন এগুলো বাতের ব্যথা বাড়াতে সাহায্য করে।
তেলেভাজা বাহিরের দোকানে লক্ষ্য করবেন একই তেলে বারবার মুখরোচক নানান
রকমের খাবার তৈরি করছেন। এইগুলো তেলেভাজা খাবার খাওয়ার ফলে অতিরিক্ত চর্বি জমে
এবং বাতের ব্যথার সৃষ্টি হয়।
চিনি অথবা মিষ্টি খাবার কোল্ড ড্রিঙ্ক, কেক, বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি জাতীয়
খাবার খাওয়া বাদ দিতে হবে। কারণ বাতের ব্যথা আক্রান্ত ব্যক্তি চিনি অথবা মিষ্টি
খাবার খেতে বাতের ব্যথা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ডিমের হলুদ অংশ ডিমের হলুদ অংশ তে অ্যারাকিডোনিক রয়েছে যার ফলে আমাদের
শরীরের বাত ব্যথা তৈরি করতে সাহায্য করে।
দুগ্ধ জাতীয় খাবার যাদের প্রদাহ ও কোমল ব্যথা আছে তাদের দুগ্ধ জাতীয় খাবার
খাওয়ার পর দেহের প্রদাহ ও ব্যথা বেড়ে যায়। বিশেষ করে এলার্জিতে ভোগা রোগীরেদের
ক্ষেত্রে দুগ্ধ জাতীয় খাবার খেলে প্রদাহ বেড়ে যায়। দুগ্ধ জাতীয় খাবারে রয়েছে
প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন।
তেল ভুট্টার তেলে থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড। বাত ব্যথা
রোগীদের ক্ষেত্রে ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড অত্যন্ত ক্ষতিকর, শরীরের প্রদাহ
বেড়ে দেয়।
প্রিয় পাঠক এগুলো খাবারের পাশাপাশি আরো কিছু সবজি জাতীয় খাবার রয়েছে যেমন,
আলু, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, ডাল, চর্বিযুক্ত মাছ, রসুন, ব্রকলি, আখরেট, পালং শাক।
শর্করা জাতীয় খাবার, সামুদ্রিক লবণ এগুলো খাবার থেকে বিরত থাকাই ভালো। বন্ধুগণ
কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে আশা করি এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন।
কি খেলে বাতের ব্যথা কমে
কিছু কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে বাতের ব্যথা কমে। কি খেলে বাতের ব্যথা কমে সে
সম্পর্কে জানতে হলে নিচের লেখাগুলো ধৈর্য এবং মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
- মাছ। গবেষকরা বলেছেন বাতের ব্যথা কমানোর জন্য প্রতিদিন ১০০ টি ছোট মাছ খাওয়া উচিত। বাতের ব্যথা কমানোর ক্ষেত্রে সামুদ্রিক মাছ সবচাইতে উপকারী। সামুদ্রিক কোন কোন মাছ খাবেন, পোনা অফিস, সালমান ফিস, রূপচাঁদা ইত্যাদি এগুলো খাবারে ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে ফলে বাত ব্যথা দূরে রাখে।
- মসলা জাতীয় খাবার। বাত ব্যথার রোগীদের ক্ষেত্রে মসলা জাতীয় খাবার যেমন আদা, রসুন, পেঁয়াজ এইগুলো খাবার প্রতিদিন বেশি বেশি খেলে বাত ব্যথার থেকে অনেকটাই মুক্তি পাবেন।
- আখরোট। আখরোটে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি খাবার। এই ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
- পালং শাক। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়াও বাত ব্যথা কমানোর ক্ষেত্রে যে সকল খাবার খাবেন, পেঁপে, গ্রিন টি, দই,
দারচিনি, ফলমূল, বাদাম, বীনস জাতীয় খাবার, শাকসবজি ইত্যাদি খাবার খেলে বাতের
ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রিয় পাঠক কি খেলে বাতের ব্যথা কমে উপরের
অংশটুকু পড়ে আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
বাতের ব্যাথা কমানোর ঔষধ
বাতের ব্যাথা কমানোর ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি
আপনার জন্য। বাতের ব্যাথা কমানোর ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিচে তুলে ধরা হলো।
বাতের ব্যাথা কমানোর এলোপ্যাথি ঔষধ
- ডিক্লোমল ট্যাবলেট (Diclomol Tablet)
- (Diclofen Tablet)
এই ঔষধ গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি ঔষধ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বেছে নিবেন। সকাল
এবং রাতে খাওয়ার পর খাবেন, নিয়মিত ১০ থেকে ১৫ দিন খেলে বাতের ব্যথা ধীরে ধীরে
কমতে শুরু করে এবং একপর্যায়ে ভালো হয়ে যায়।
বাতের ব্যাথা কমানোর হোমিওপ্যাথি ঔষধ
- Rhus Toxicodendron.
- Urtica Urens.
- Actaea Spio.
- Guaiacumo.
বন্ধুগণ উপরের উল্লেখ করা বাতের ব্যাথা কমানোর হোমিওপ্যাথি ঔষধ গুলো ডাক্তারের
পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করলে দেখবেন ধীরে ধীরে বাতের ব্যথা কমতে শুরু করে এবং
একপর্যায়ে ভালো হয়ে যায়।
বাতের ব্যাথা কমানোর আয়ুর্বেদিক ঔষধ
সরিষার তেল এবং কর্পূর, সরিষার তেল এবং রসুন, নারিকেল তেল এবং কর্পূর। এইগুলো
উপাদানের মধ্যে আপনি যে কোন একটি উপাদান বেছে নিবেন। তেল আগুনে অল্প করে গরম করে
নিবেন তারপর শরীরের যে অংশে বাতের ব্যথা রয়েছে সেখানে ভালোভাবে মালিশ করবেন,
ধীরে ধীরে বাতের ব্যথা কমতে শুরু করে।
বন্ধুগণ এই ছিল বাতের ব্যাথা কমানোর ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আশা করি উপরের
অংশটুকু পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।
বাতের ব্যথার লক্ষণ
বাতের ব্যথার লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিচে তুলে ধরা হলো। বাতের ব্যথার
লক্ষণ বিভিন্ন ভাবে বোঝা যায়। বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে বাতের ব্যথার ২ ধরনের লক্ষণ
খুঁজে বের করেছেন।
ইনফ্লেমেটরি
সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখেন পুরো শরীর ব্যথায় জর্জরিত হয়ে আছে, শরীরের জয়েন্ট
কেমন জানি ফুলে ফুলে আছে হাত ও পা ঠিকমত নড়াতে পারছে না। আস্তে আস্তে কাজ করার
সাথে সাথে ও বেলা বাড়ার সাথে সাথে ব্যথা কমতে শুরু করে এগুলোকে ইনফ্লামেটরি
বাতের ব্যথা বলে।
মেকানিক্যাল পেইন
অনেক সময় সামনের দিকে ঝুঁকে কাজ করলে, দীর্ঘ সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকলে, দীর্ঘ
সময় ধরে বসে থাকলে শরীরে ব্যথা অনুভব হয় একে মেকানিক্যাল পেইন বাতের ব্যথা বলে।
আরো কিছু বাতের ব্যথার লক্ষণ নিচে তুলে ধরা হলো।
- ধীরে ধীরে ওজন কমে যায়।
- পরিপূর্ণ ঘুম না হওয়া।
- যেকোনো কাজ করলে অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়া।
- হার্টের অক্ষমতা কমে যাওয়া।
- অল্পতেই পেশীর ব্যথা ও দুর্বল হয়ে পড়া।
- শরীরের যে কোনো অংশে ফুলে ওঠা বা ফোলা ফোলা ভাব হওয়া।
- শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা অনুভব হওয়া।
সাধারণত এগুলো লক্ষণ যদি আপনার শরীরে বুঝতে পারেন তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ
নিবেন। এইগুলো বাতের ব্যথার লক্ষণ। প্রিয় পাঠক এই ছিল বাতের ব্যথার লক্ষণ আশা
করি বুঝতে পেরেছেন।
বাতের ব্যথা কোথায় কোথায় হয়
বাতের ব্যথা কোথায় কোথায় হয় জানেন কি? বাতের ব্যথা কোথায় কোথায় হয় এই
সম্পর্কে জানতে হলে নিচের লেখা গুলো মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। বাতের ব্যথা খুবই
যন্ত্রণাদায়ক একটি রোগ। কেউ যদি বাতের ব্যথায় আক্রান্ত হয় সে ক্ষেত্রে তাদের
শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হতে পারে। বাতের ব্যথা অনেক ধরনের হয়ে থাকে।
বাতের ব্যথা সাধারণত বেশিরভাগ বয়স্ক লোকের বেশি হয়ে থাকে। দেখা গিয়েছে, বাতের
ব্যথা কারো কারো ক্ষেত্রে মেরুদন্ডে ব্যথা হতে পারে, আবার কারো ক্ষেত্রে সমস্ত
শরীরে ব্যথা হতে পারে। এছাড়া অনেকের হাঁটুতে, কাঁধে, হাতের কব্জিতে, পায়ে
কব্জিতে, কোমরে, আঙ্গুলের গিঁটে, শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হওয়ার পাশাপাশি
ফুলে যেতে পারে।
গবেষকরা বলেছেন নির্দিষ্ট ভাবে কোনো জায়গায় বাতের ব্যথা হয় না। আবার বাত অনেক
রকম রয়েছে তাই কোনো কোনো ক্ষেত্রে আপনার শরীরের যে জায়গায় বেশি প্রেসার
পড়ে সেই জায়গায় বাতের ব্যথা হতে পারে। প্রিয় পাঠক বাতের ব্যথা কোথায় কোথায়
হয় আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়
আপনি কি বাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে এই
আর্টিকেলটি ধৈর্য এবং মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক বাতের
ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় এগুলো কি কি।
- আমাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিড এর পরিমাণ বেড়ে গেলে বাতের ব্যথা রোগে আক্রান্ত হই। বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় এর ক্ষেত্রে যেই সকল খাবারে ইউরিক অ্যাসিড রয়েছে সেই সকল খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন। আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজন বাত ব্যথার ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে। ওজনের ফলে এর জয়েন্ট গুলোতে বিশেষ করে আপনার হাঁটুতে অনেক চাপ পড়ে। যেই সকল খাবার খেলে ওজন বাড়ে সেই সকল খাবার পরিহার করতে হবে।
- পর্যাপ্ত ব্যায়াম করুন। আপনার যদি বাতের ব্যথা থেকে থাকে তাহলে ব্যায়াম আপনার জন্য খুবই উপকারী ঔষধ। ডাক্তারগণ বাতব্যথা রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যায়াম করার উপদেশ দিয়ে থাকেন যেমন, বেশি করে হাঁটাহাঁটি করবেন, সাইকেল চালাবেন, সাঁতার কাটবেন, নানান রকমের ব্যায়াম করবেন।
- গরম এবং ঠান্ডা থেরাপি নিন। গরম এবং ঠান্ডা চিকিৎসা বা ব্যথার উপশম করে। যাদের ঘুম থেকে ওঠার পর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা অনুভব হয় তারা সকালে গরম পানি দিয়ে গোসল করুন। যে সকল জায়গায় বাতের ব্যথা হয় বা ফুলে গিয়েছে সেই সকল জায়গায় ঠান্ডা বরফ কিছুক্ষণ চেপে ধরে রাখুন।
- স্বার্থপর খাবার গ্রহণ করুন। আন্টি ইনফ্যামেটরি ডায়েট যা তাজা ফল শাকসবজি গ্রহণ করুন। বিশেষ করে যেই সকল খাবারে ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে সে সকল খাবার গ্রহণ করুন। ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড জয়েন্টের ব্যথা উপশম করে।
- খাবারে হলুদ যোগ করুন। হলুদে কারকিউমিন নামক রাসায়নিক থাকে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ইনফ্যামেটরি বৈশিষ্ট্য থাকে, ফলে অতিরিক্ত হলুদ খাওয়ার ফলে বাত ব্যথার উপশম মিলে।
প্রিয় পাঠক উপুরের অংশটুকু বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন। জনসচেতনতার ক্ষেত্রে পরিচিত ব্যক্তিদের
সাথে শেয়ার করতে পারে।
শেষ কথা
বন্ধুগণ, শেষ কথাই আজকে আমার এই আর্টিকেলটি ছিল কি খেলে বাতের ব্যাথা বাড়ে কমে
বাতের ব্যাথা কমানোর ঔষধ এই সকল তথ্য আশা করি আপনি এই আর্টিকেলে সঠিক তথ্য খুঁজে
পেয়েছেন। কোনো কিছু বুঝতে না পারলে বা কোনো তথ্য জানার থাকলে আমাদের সাথে
যোগাযোগ করতে পারে।
অনলাইন জগতে সীমা আইটির অবদান হবে
অপরিসীম, এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো
লেগে থাকে তাহলে জনসচেতনতার ক্ষেত্রে আপনার পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবীর কাছে
অবশ্যই শেয়ার করবেন।
শেষ কথা আপনাদের যদি কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে
দিবেন। এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থেকে কি খেলে বাতের ব্যাথা বাড়ে কমে
বাতের ব্যাথা কমানোর ঔষধ এর সমস্ত তথ্য পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রতিদিন এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট
ফলো
করুন, ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url