মেথি উপকারিতা - মেথির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ২২ টি ও মেথি খাওয়ার নিয়ম
ভূমিকা
আমাদের অতি প্রিয় পাঁচফোড়ন এর অন্যতম উপাদান একটি হলো মেথি। মেথির ব্যবহার
মাত্র রান্নাঘরে সীমাবদ্ধ নয়, আয়ুর্বেদিক ঔষধ থেকে শুরু করে নানান ধরনের রোগ
নিরাময় করে। প্রিয় পাঠক মেথি উপকারিতা - মেথির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ২২ টি ও মেথি
খাওয়ার নিয়ম নিয়ে হাজির হয়েছি। জানতে হলে সীমা আইটি ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন।
প্রিয় পাঠক, আশা করি ভালই আছেন। প্রতিদিনের মতো আজকেও আরও একটি নতুন ব্লগ
আর্টিকেল নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আজকের আর্টিকেলটি মূলত মেথি উপকারিতা
- মেথির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ২২ টি ও মেথি খাওয়ার নিয়ম নিয়ে।
এই আর্টিকেলে রয়েছে, মেথি উপকারিতা, মেথির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মেথি খাওয়ার
নিয়ম, মেথি কতদিন খাওয়া যায়, গ্যাস্ট্রিকের জন্য মেথি খাওয়ার নিয়ম, মেথির
পুষ্টিগুণ ইত্যাদি।
মেথি উপকারিতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে মেথি উপকারিতা অনেক। মেথি ভিজানো জল সকালে খালি পেটে
খাওয়ার ফলে শরীরে লেক্টোম্যান এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং শর্করা শোষণ এর পরিমাণ
কমিয়ে দেয়। ফলে সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। মেথিতে উপস্থিত
কিছু এমাইনো এসিড ইনসুলিন এর কর্ম ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। তার জন্য টাইপ টু
ডায়াবেটিস হতে পারে না।
খারাপ কোলেস্টরেল এর মাত্রা কমায়
মেথির মধ্যে থাকা উপস্থিত স্ট্যাডিওটাল সেফনিস নামক উপাদান খারাপ কোলেস্টরেল এর
মাত্রা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে, ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে
যায়।
হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়
বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ গ্যাস ও অম্লতার সমস্যায় ভুগছেন। সেই ক্ষেত্রে হজম
ক্ষমতার উন্নতি ঘটাতে পারলে এগুলো সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে। নিয়মিত
মেথি বিজ অথবা মেথি ভেজানো পানি খাওয়ার ফলে পাওয়ার মুভমেন্ট এর সংক্রান্ত থাকে
না, ফলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
মেথিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও
ফাইবার আমাদের শরীরে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বেশ উপকারী।
চুল পড়া রোধ করে
মেথি আমাদের শরীরে চুল পড়া কমায় এবং যে চুল রয়েছে সেটাকে অনেক ঘন এবং কালো
করে। মেথির মধ্যে রয়েছে লেসিং নামক একটি উপাদান যেটা চুলের হাইড্রেশন যোগায়।
এছাড়াও মেথির মধ্যে ভিটামিন এ এবং সি রয়েছে যেটা আপনার চুলের পুষ্টি যোগায়। এই
কারণে নিয়মিত মেথি খেলে চুল পড়া রোধ হয়।
ত্বকের স্বাস্থ
মেথির মধ্যে এমন কিছু কম্পাউন্ড পাওয়া যায় যা আমাদের ত্বকে ডাগছোপ, পোড়া,
ফুসুকুরি, ব্রণ, এজমা প্রতিরোধ করতে মেথি উপকারিতা তুলনা নেই। ত্বকের স্বাস্থের
জন্য মেথি বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাই
মেথি খাওয়ার ফলে আপনার ঘন ঘন জ্বর, সর্দি ও কাশি হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। কারণ
এতে রয়েছে বিভিন্ন রকমের মাইক্রো মিনারেল, মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট এবং ভিটামিন
এগুলো উপাদান আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
কিডনির রোগ প্রতিরোধ
যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য মেথি উপকারিতা অনেক। মেথির মধ্যে
(পলিফেনলের, ফ্লাভিনয়েড) নামক উপাদান কিডনি সংক্রান্ত রোগকে ইনপ্রুভ করে ফলে
কিডনির রোগ প্রতিরোধ হয়।
মেদ কমে
মেথির মধ্যে এমন কিছু কম্পাউন্ড পাওয়া যায় যা আমাদের শরীরের মধ্যে গিয়ে
অতিরিক্ত জমে থাকা চর্বি গুলোকে গলাতে সাহায্য করে। লক্ষ্য করবেন অনেক মানুষের
পেট সব সময় খোলা থাকে এইসব লোকের পেটে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি গলাতে মেথি
উপকারিতা অপরিসীম।
হাড়ের দুর্বলতা
বয়স বৃদ্ধির পাশাপাশি হাড়ের দুর্বলতা, হাড়ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া, হাড়ের জয়েন্টের
ব্যথা, আর্থারাইটিস, হাড়ের নানান রকম সমস্যার ক্ষেত্রে মেথির দানা মহা ঔষধের কাজ
করে। মেথি ডানার মধ্যে আন্টি ইনফ্লামেটরি প্রপার্টি থাকে ও ভরপুর মাত্রায়
ক্যালসিয়াম থাকে। এই দুই উপাদান হাড়ের সমাপ্ত রোগ থেকে মুক্তি দেয়।
রক্তাল্পতা
বর্তমান সময়ে অধিকাংশ মেয়েদের রক্তাল্পতার সমস্যায় ভোগে থাকেন। এর বিভিন্ন রকম
কারণ রয়েছে ঘন ঘন পিরিয়ড, আয়রনযুক্ত কম খাবার খাওয়া, হিমোগ্লোজিনের মাত্রা
কমে যাওয়া অধিকাংশ নারীরা অল্পতেই হাঁপিয়ে যাওয়া, ক্লান্তি বোধ করা, দুর্বলতা
ইত্যাদি এই সমস্যাগুলো কমন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সকল রোগ থেকে মুক্তি পেতে মেথির
উপকারিতা অপরিসীম।
পুরুষদের যৌন শক্তি বৃদ্ধি
গবেষকদের তথ্য মতে নিয়মিত মেথি খাওয়ার ফলে পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি
পায় তার পাশাপাশি পুরুষদের যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়। গবেষকরা এটাও বলেছেন নিয়মিত
মেথি খাওয়ার ফলে পুরুষদের শুক্রাণু গারো হয়।
স্তন্যদান মায়েদের ক্ষেত্রে
যেই মায়েরা সত্যজাতকের জন্ম দিয়েছেন কিন্তু তাদের তাদের স্তনে দুধের পরিমাণ
বৃদ্ধি পাচ্ছে না সেই ক্ষেত্রে মেথির বিজ সেবন করলে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে
শুরু করবে।
মেথির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
সুপ্রিয় পাঠক, মেথি মসলাদার খাবার ও বাটে। নানান রকমের রোগ মুক্তর জন্য মেথির
ব্যবহার করা হয়। তবে অনেক উপকারিতা থাকার পরেও স্বল্প পরিমাণে মেথির
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা রয়েছে। চলুন মেথির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
মাথা ঘোরা
মেথির গুঁড়ো মুখের ভিতরে গেলে তেতোবোধ হয়। ফলে অনেকের বমি বমি ভাব লাগে বা মাথা
ঘোরার মত ঘটনা ও ঘটতে পারে।
ব্লাড সুগারের ক্ষেত্রে
মেথির ব্যবহারে ব্লাড সুগারের পরিমাণ হঠাৎ করেই কমে যেতে পারে। সুতরাং আপনার
শরীরের জন্য কতটুকু মেথির প্রয়োজন তা অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শক্রমে জেনে
নিতে হবে।
শরীরে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হতে পারে
মেথি দীর্ঘদিন ধরে খাওয়ার ফলে শরীর থেকে একটা দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয় যা
অস্বস্তিদায়ক। সেই ক্ষেত্রে মেথির ব্যবহারের প্রতি সতর্কতা অবলম্বন করো
রক্ত জমাট বাঁধার ক্ষেত্রে
মেথির দানা রক্ত জমাট বাঁধার ক্ষেত্রে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। যাদের রক্ত পাতলা
তাদের রোজ মেথি ব্যবহার করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেওয়া
দরকার।
গর্ভবতী অবস্থায়
গর্ভবতী মহিলারা মেথি ভেজানো পানি দীর্ঘদিন ধরে খেয়ে থাকলে সময়ের আগেই শিশুর
জন্ম দেওয়া এমনকি গর্ভপাতের মত ঘটনাও ঘটতে পারে।
ঔষধ সেবন
আপনি যদি যেকোনো ধরনের ঔষধ সেবন করেন সেই ক্ষেত্রে ঔষধ সেবন করার ২ আগে অথবা পরে
মেথি খেতে হবে, নয়তো ঔষধ এর তেমন কোন কাজ করবে না।
জন্ম দোষ
গবেষকদের তথ্য অনুসারে বড় এবং বেশি মাত্রায় মেথি খাওয়ার ফলে টেরাটোজেনিক থেকে
জন্ম দোষ রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
এলার্জি
যাদের শরীরে যে কোন কিছু খাওয়ার ফলে এলার্জি দেখা দেয় তাদের মেথি খাওয়ার ফলে
এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পেটে ব্যথা
প্রথম অবস্থায় মিথি হওয়ার ফলে পেটে ব্যথা, গ্যাস এমন কি ডায়রিয়া পর্যন্ত
হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মেথি খাওয়ার নিয়ম
প্রিয় পাঠক আমরা শুধু তড়িৎ তরকারিতেই মেথি খাই। তবে স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে
মেথি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেরই তেমন কোন ধারনা নেই। তাই আপনাদের মাঝে
শেয়ার করবে কোন কোন উপায়ে মিথ্যা খাওয়ার ফলে সবচাইতে বেশি উপকারিতা মিলে, চলুন
মেথি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেয়া যায়।
শরীর থেকে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে একটি পাত্রে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে তাতে
সর্বোচ্চ এক মুঠো মেথি ভিজিয়ে রাখুন সারারাত। সকালে ছেকে খালি পেটে সেই পানি পান
করুন। অথবা সকালে খালি পেটে শুধু মেথি চিবিয়ে খেয়ে ঠান্ডা পানি পান করুন।
অনেকেই কাঁচা মেথির গন্ধ সহ্য করতে পারেন না সেই ক্ষেত্রে,
মেথি গরম পানিতে ফুটিয়ে নিয়ে চায়ের মত করে খেতে পারে। মেথি ভেজানো ঠান্ডা পানি
অথবা বিশেষ করে গরম পানিতে লেবুর রস এবং মধু অথবা আদা যেকোনো একটা যোগ করতে
পারেন। মেথি সাধারণত তরি-তরকারিতে রান্নার ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহার করেও খাওয়া
হয়। বন্ধুগণ এই ছিল মেথি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
মেথি কতদিন খাওয়া যায়
প্রিয় পাঠক মেথি খেয়ে স্বাস্থ্যের উপকারিতা পেতে হলে খেতে হবে সঠিক নিয়মে।
মেথি কতদিন খাওয়া যায় সেই সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই। আজকে আমি আপনাদের
স্বাস্থ্যের উপকারিতার জন্য মেথি কতদিন খাওয়া যায়, প্রতিদিন কতটুকু খাওয়ার ফলে
আপনি সুস্থ থাকবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
একজন সুস্থ মানুষ এর জন্য দিনে দুই থেকে তিন চা চামচ মেথি খেতে পারবেন। সবচাইতে
ভালো হয় সকালে খালি পেটে এক চা চামচ এবং রাতে ঘুমানোর আগে এক চা চামচ মেথি
খাওয়া প্রয়োজন। এই নিয়মে একটানা সর্বোচ্চ ৩ মাস পর্যন্ত খেতে পারবেন। তারপর এক
থেকে ২ মাস এর একটি গ্যাপ দিবেন। প্রিয় পাঠক মেথি কতদিন খাওয়া যায় আশা করি
আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
গ্যাস্ট্রিকের জন্য মেথি খাওয়ার নিয়ম
গ্যাস্ট্রিকের জন্য মেথি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে ধারণা পেতে চান তাহলে নিচের
লেখাগুলো ধৈর্য ও মনোযোগ সহকারে করতে হবে। গ্যাস্ট্রিকের জন্য মেথি খাওয়ার নিয়ম
হলো, সকালে খালি পেটে ২ চা চামচ মেথি চিবিয়ে পরিমাণ মতো পানি পান করতে হবে।
এইভাবে বেশ কিছুদিন খাওয়ার ফলে পেটে থাকা গ্যাস্ট্রিক দূর হবে।
অথবা অনেকের শুধু মেথি চিবিয়ে খেতে পারেন না, সেই ক্ষেত্রে মেথি সারারাত পানিতে
ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে সেই পানি পান করুন। নিয়মিত বেশ কিছুদিন এই পানি
পান করলে পেটে থাকা গ্যাস্ট্রিক দূর হয়ে যাবে। বন্ধুগণ এতক্ষণে আপনারা
গ্যাস্ট্রিকের জন্য মেথি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আশা করি ভাল ধারণা পেয়ে
গিয়েছেন।
মেথির পুষ্টিগুণ
প্রিয় বন্ধুগণ মেথির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে ধৈর্য ও মনোযোগ সহকারে
নিচের লেখাগুলো পড়তে থাকুন। তো চলুন মেথির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করা যাক। ১০০ গ্রাম মেথি দানার মধ্যে যেই পুষ্টিগুণ থাকে যেমন,
ক্যালোরি ৩২৩ কিলোক্যালরি।
কার্বোহাইড্রেট 58.35 গ্রাম, ডাইরেক্টরি ফাইবার ২৪.৬ গ্র...
প্রোটিন ২৩ গ্রাম।
চর্বি 6. 41 গ্রাম, স্যাচুরেটেড ফ্যাট ১.৪৬ গ্রাম, মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট 2.1
গ্রাম, পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ২.৭ গ্রাম।
ভিটামিন বি ০.৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৩ মিলিগ্রাম, ফোলেট ৫৭ এম সি জি।
(খনিজ পদার্থ) আয়রন ৩৩.৫৩ মিলিগ্রাম. ম্যাগনেসিয়াম ১৯১ মিলিগ্রাম, ফসফরাস 256
মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৭৭০ মিলিগ্রাম, দস্তা ২.৫ মিলিগ্রাম। প্রিয় পাঠক এই ছিল
মেথির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
শেষ কথা
বন্ধুগণ, শেষ কথাই আজকে আমার এই আর্টিকেলটি ছিল মেথি উপকারিতা - মেথির
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ২২ টি ও মেথি খাওয়ার নিয়ম এই সকল তথ্য আশা করি আপনি এই
আর্টিকেলে সঠিক তথ্য খুঁজে পেয়েছেন। কোনো কিছু বুঝতে না পারলে বা কোনো তথ্য
জানার থাকলে আমাদের সাথে
যোগাযোগ করতে পারে।
অনলাইন জগতে সীমা আইটির অবদান হবে
অপরিসীম, এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো
লেগে থাকে তাহলে জনসচেতনতার ক্ষেত্রে আপনার পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবীর কাছে
অবশ্যই শেয়ার করবেন।
শেষ কথা আপনাদের যদি কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে
দিবেন। এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থেকে মেথি উপকারিতা - মেথির
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ২২ টি ও মেথি খাওয়ার নিয়ম এর সমস্ত তথ্য পড়ার জন্য আপনাকে
অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট
ফলো
করুন, ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url