পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম - কিখেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়

ভূমিকা

আজকে আর্টিকেলটি মূলত, পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম - কিখেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয় নিয়ে। এই আর্টিকেলে রয়েছে পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম, কিখেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়, শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়, ডায়রিয়া হলে করণীয় কি, ডায়রিয়ার লক্ষণ, পাতলা পায়খানা হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না ইত্যাদি সম্পর্কে জানবেন।
পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম - কিখেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়

পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হলো এমন একটি শারীরিক অবস্থা যেখানে একটি ব্যক্তির পাতলা ও তরল মল হয় এবং সাধারণত দিনের মধ্যে তিনবার বা ১৩ বেশি বার মলত্যাগ হয়। এটি বেশিরভাগ সময় অন্তরের সংক্রমণ, খাদ্যজনিত বিষক্রিয়া বা কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে ঘটে। পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া প্রতিরোধ করতে এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম

পাতলা পায়খানা ভালো করার জন্য কি ট্যাবলেট খাবেন, পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম? পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়ার নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু সাধারণ ঔষধের নাম উল্লেখ করা হলো। আপনার যদি ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে খাবার স্যালাইনের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এছাড়াও,

লোপেরামাইড Lmodium এই ওষুধটি পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।

বিসমথ সাবসালিসিলেট Pepto Bismol এই ওষুধটি পেটের অবস্থিত পাতলা পায়খানা কমাতে সহায়ক হতে পারে। এছাড়াও,
  • এ্যামোডিস ৪০০
  • ফ্লাজিল ৪০০
  • জিস্ক ট্যাবলেট
  • ওরস্যালাইন
  • সিপ্রসিন ৫০০
  • ইমোটিল ট্যাবলেট
  • মেট্রো ৪০০
  • ফ্লনাটিল ৫০০
এগুলো ঔষধ পাতলা পায়খানা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এইগুলো ঔষধ বাজারের যেকোন ফার্মেসির দোকানে পাওয়া যায়। পাতলা পায়খানা কমানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বন্ধুগণ আশা করি পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গিয়েছে।

কি খেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়

পাতলা পায়খানা বন্ধ করার জন্য কিছু খাবার উপকারী হতে পারে। তবে, প্রথমে মনে রাখা উচিত যে যদি পাতলা পায়খানা দীর্ঘ মিয়াদি বা গুরুতর হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। কি খেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়? সাধারণত নিম্নলিখিত নিচের খাবার গুলি পাতলা পায়খানা কমাতে সহায়ক হতে পারে।

ভাত সিদ্ধ ভাত হালকা এবং অন্ত্রকে স্থির করতে সাহায্য করে, ফলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়।

কলা কলায় পেকটিন নামক উপাদান থাকে, যা অন্তরের কার্যক্রম স্বাভাবিক করতে সহায়ক।

রুটি সিদ্ধ আলু, বৃষ্টি আলু বা রুটি বিশেষভাবে পাতলা পায়খানা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

অ্যাপল সস এতে পেকটিন থাকে যা অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নতি করতে সাহায্য করে পাশাপাশি পাতলা পায়খানা বন্ধ করে।

পানি পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরী, কারণ পানি হাইড্রেশন বজায় রাখতে এবং পেট পরিষ্কার করতে সহায়ক।

স্যালাইন বিশেষত পানির সাথে লবণ এবং চিনির মিশ্রণ তন্ত্রের ক্ষতি পূরণের সাহায্য করে।

ক্যামোমাইল চা এই চা অন্তরের প্রদাহ কমাতে এবং শান্ত করতে সহায়ক।

এছাড়াও, খাবারের অতিরিক্ত চর্বি, সুগার ও মসলা এড়িয়ে চলা ভালো। কিন্তু যদি সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা গুরুতর হয়, সেই ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বন্ধুগণ আশা করি এতক্ষণে কি খেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয় তা বুঝতে পেরেছেন।

শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়

শিশুর পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া বন্ধ করার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করতে পারেন। তবে, যদি সময় সৃষ্টি দীর্ঘস্থায়ী ও গুরুতর হয় তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়, নিজে কিছু ঘরোয়া উপায় উল্লেখ করা হলো।

ORS ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন শিশুর পাতলা পায়খানা দূর করার ক্ষেত্রে ORS খুব উপকারী। এটি যেকোন ঔষধের দোকানে পেতে পারেন এবং এটি বাড়িতেও তৈরি করা যায়। এক লিটার পানি ভালো করে ফুটিয়ে নিন ঠান্ডা হওয়ার জন্য রেখে দিন তার মধ্যে ৬ চা চামুচ চিনি এবং ১ চা চামচ লবণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে আপনার শিশুকে পান করান।

কলা পেট খারাপের কারণে শিশু অনেকটা পটাশিয়াম হারিয়ে ফেলে এবং এগুলির পূর্ণ প্রতিষ্ঠা করা জরুরী সেজন্য কলা খাওয়াতে হবে। কলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে পাশাপাশি এটি পেট খারাপ থেকে মুক্তি দেয়।

আদা পাচনতন্ত্রের ক্ষেত্রে এবং ডায়রিয়া নিরাময়ের জন্য আদার উপকারিতা অপারেশন। এক চা চামচ আদা, একটু দারচিনির গুড়ো, সামান্য জিরা গুড়ো এবং সামান্য মধু মিশিয়ে আপনার শিশুকে দিনে তিনবার পান করাবেন।

মুড়ি এক বাটি মুড়ি এক গ্লাস জলে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। শিশুর পেট খারাপ দ্রুত নিরাময় করতে সেই দল ছেঁকে নিয়ে আপনার শিশুকে দিনে দুইবার করে খাওয়াতে পারেন। এক্ষেত্রে গরম জলে সিদ্ধ করেও সেই জল পান করাতে পারেন।

আপেল আপেল এই ফলে পাকটিনে ভরবো, যা আপনার শিশুর মল শক্ত করতে বেশ উপকারী হতে পারে।

লাল মসুরের ডালের স্যুপ কিছু পরিবারে মসুর ডাল কিছুক্ষণ ধরে জলে ফুটিয়ে নিয়ে সেই জল আপনার শিশুকে পান করাতে পারেন। স্বাধ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এতে লবণ মিশাতে পারে।

মাখন বাড়িতে তৈরি মাখন বা তোলা দুধ এটি পেটের ব্যাকটেরিয়ার সাথে লড়াই করে। এটি পেটের পাচনতন্ত্রকে উন্নত করে।

ডাবের জল বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর উপকারিতা ছাড়াও ডাবের জল আপনার শিশুকে ডায়রিয়া থেকে মুক্তি দিতে পারে।

দই পেটের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পাশাপাশি পেট পরিষ্কার করে। দই আপনার শিশুকে দিনে ২ বার খাওয়াতে পারে।

এগুলো খাবার এর পাশাপাশি শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার করার ক্ষেত্রে গাজরের রস, সেদ্ধ আলু, লেবু, পুদিনা পাতা, যাই ফল, অ্যালারূট গুরো ইত্যাদি ঘরোয়া উপায়ে তৈরি করে খাওয়াতে পারেন। বন্ধুগণ আশা করি, শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে অনেকটাই তথ্য পেয়ে গিয়েছেন।

ডায়রিয়া হলে করণীয় কি

ডায়রিয়া হলে কিছু মৌলিক পদক্ষেপ অনুসরণ করলে দ্রুত আরাম পাওয়া যেতে পারে এবং সম্ভাব্য জটিলতা এড়ানো যেতে পারে। ডায়রিয়া হলে করণীয় কি? এখানে কি করতে হবে তা উল্লেখ করা হলো।

ডায়রিয়া হলে শরীরে প্রচুর পরিমাণে জল বেরিয়ে যায়, তাই প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। এই সময় ORS, ওর স্যালাইন পান করতে পারেন। এছাড়াও সেদ্ধ চাল। টোস্ট, কলা, আপেল, সব ইত্যাদি সহজপাচ্য খাবার গ্রহণ করুন। পাশাপাশি মসলাযুক্ত ও তেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।

ডায়রিয়া হলে আপনাকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার বেশি সময় ধরে যদি আপনার ডায়রিয়ার চলমান থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের নিকট এসে চিকিৎসা নিতে হবে। ওভার দ্য কাউন্টার অ্যান্টি ডায়রিয়াল ঔষধ যেমন, লোপেরামাইড ব্যবহার করতে পারেন।

ডায়রিয়া হলে নিজেকে সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। বিশেষ করে হাত ধোয়া এবং খাবারের স্যানিটেশন নিশ্চিত করতে হবে যাতে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ আক্রমণ না করতে পারে। ডায়রিয়া সাধারণত অল্প সময়ে সেরে যাই, তবে সঠিক যত্ন ও চিকিৎসা গ্রহণ করলে। বন্ধুগণ, ডায়রিয়া হলে করণীয় কি আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

ডায়রিয়ার লক্ষণ

ডায়রিয়ার লক্ষণগুলো বিভিন্ন রকম হতে পারে, তবে সাধারণত নিজের লক্ষণগুলো বেশি দেখা দেয়।
  • ঘন ঘন পায়খানা দিনে ৪ বা তারও বেশি বার পায়খানা হয়।
  • তরল বা অর্থতরল পায়খানা সাধারণত পায়খানার গঠন সাধারণ সঠিক থেকে তরল হয়ে যায়।
  • পেটের ব্যথা ও অস্বস্তি পেটের মাঝের অংশে ব্যথা, স্ফীতি বা অনুভূতি হয়।
  • বমি বমি ভাব কিছু মানুষ ডায়রিয়া সঙ্গে বমি অনুভব করতে পারে।
  • পানি শূন্যতা অতিরিক্ত পানি হারানোর ফলে ত্বক শুষ্ক হতে পারে, মুখ শুকিয়ে যেতে পারে এবং মাথা ঘুরতে পারে।
ডায়রিয়া লক্ষণ সাধারণত সংক্রমক কারণে হয়, যেমন ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা প্যারাসাইটের সংক্রমণ, কিন্তু এটি খাবারের অস্বাস্থ্যকর গুণগত মান, এলার্জি, বা কিছু ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে হতে পারে।

পাতলা পায়খানা হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না

পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হলে কিছু খাবার ও পানীয় খাওয়া এড়ানো উচিত, যা পেটের সমস্যা বাড়াতে পারে বা ডিহাইড্রেশনকে আরো তীব্র করতে পারে। পাতলা পায়খানা হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

দুগ্ধজাত পণ্য যেমন দুধ, পনির, ইত্যাদি কারণ ডায়রিয়া হলে অনেকের ল্যাকটোজ হজমে সমস্যা হয়।

তেল ও চর্বিযুক্ত খাবার যেমন ফাস্টফুড, ভাজা খাবার, অতিরিক্ত তেল বা মাখন ব্যবহার করে রান্না করা খাবার।

মিষ্টি ও চিনি যুক্ত খাবার যেমন ক্যান্ডি, পেস্ট্রি, এবং মিষ্টি পানীয় যা অতিরিক্ত চিনি শোষণের কারণে পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।

অ্যালকোহল অ্যালকোহল পরিপাকতন্ত্রকে উত্তেজিত করতে পারে এবং শরীর থেকে পানি দ্রুত বের করে দিতে পারে।

ক্যাফেইনযুক্ত পানি যেমন কফি, চা, সোডা যেগুলি হাইড্রেশন বাড়াতে পারে এবং পেটের অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে।

মসলাদার বা অতিরিক্ত তেতো খাবার যেমন অতিরিক্ত মরিচ, লবণ এবং তেঁতুল যেগুলি পেটের সমস্যা আরো বাড়াতে পারে।

উচ্চ সোডিয়াম যুক্ত খাবার যেমন ক্যানড সুপ, সিজনিং সল্ট, এবং প্রিপ্যাকেজড স্ন্যাকস যেগুলি পেটের সমস্যা আরো বাড়াতে পারে।

অতএব, পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হলে সুষম খাবার খাওয়া এবং ভালো হাইড্রেশন রক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি লক্ষণ গুলি দীর্ঘস্থায়ী হয় বা গুরুতর হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বন্ধুগণ আশা করি পাতলা পায়খানা হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না সে সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

ডায়রিয়া হলে আপেল খাওয়া যাবে কি

ডায়রিয়া হলে আপেল খাওয়া সাধারণত নিরাপদ, তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। ডায়রিয়া হলে আপেল খাওয়া যাবে কি? আপেল খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু পরামর্শ নিচে তুলে ধরা হলো।

কাঁচা পেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা কিছু লোকের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। কারণ, ফাইবার অন্তরের গতিবিধ বাড়িয়ে দিতে পারে। এই কারণে, আপেল খাওয়ার আগে সিদ্ধ বা বেকড আপেল খাওয়া ভালো হতে পারে। গবেষকদের তথ্য অনুসারে, আপেলে পেকটিন নামক উপাদান আছে যা ডায়রিয়া প্রতিরোধ করে।

যদি আপেল বা আপেল সস খাওয়ার পর আপনার ডায়রিয়ার উন্নতি না হয় অথবা খারাপ হয়, তবে আপেল খাওয়া বন্ধ করে দিন এবং অন্য হালকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। ডায়রিয়া চলাকালীন অবস্থায়, সহজে যে সকল খাবার হজম হয় সেইগুলো খাবার খাওয়া উচিত।

সাধারণভাবে, ডায়রিয়া চলাকালীন সময়ে আপনার খাবারের প্রতি সতর্ক থাকতে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। যদি আপনার স্বাস্থ্য দীর্ঘস্থায়ী হয় বা গুরুতর হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ধন্যবাদ আশা করি ডায়রিয়া হলে আপেল খাওয়া যাবে কি মোটামুটি ভালো ধারণা পেয়ে গিয়েছেন।

শেষ কথা

বন্ধুগণ, শেষ কথাই আজকে আমার এই আর্টিকেলটি পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম - কিখেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয় এই সকল তথ্য আশা করি আপনি এই আর্টিকেলে সঠিক তথ্য খুঁজে পেয়েছেন। কোনো কিছু বুঝতে না পারলে বা কোনো তথ্য জানার থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।

অনলাইন জগতে সীমা আইটির অবদান হবে অপরিসীম, এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে জনসচেতনতার ক্ষেত্রে আপনার পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবীর কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

শেষ কথা আপনাদের যদি কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থেকে পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম - কিখেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয় এর সমস্ত তথ্য পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url