বেইমান মানুষ নিয়ে ইসলামিক উক্তি

বেইমান মানুষ নিয়ে ইসলামিক উক্তি

• আর যাদের আল্লাহ পাপী হিসেবে পরিগণিত করেছেন, তারা আল্লাহর বানী মেনে চলে না।
• আর যাদের আল্লাহ বিশ্বাসী বানিয়েছেন, তারা কষ্ট ও জুলুম সহ্য করে, তারা কাউকে ঠকায় না।
• রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন: "যে ব্যক্তি তার আমানত বা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে, সে ঈমানদার নয়।
• যে ব্যক্তি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে, সে আমার থেকে নয়।
• রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন: "তিনটি গুণ মানুষে না থাকলে সে কখনও ঈমানদার হবে না: বিশ্বাসঘাতকতা, মিথ্যাচার, এবং আমানত রক্ষা না করা।
• আর তাদের মধ্যে একদল আছে যারা আল্লাহর সাথে অঙ্গীকার করেছিল, এবং তারপর তারা তাদের অঙ্গীকার ভঙ্গ করল।
• বিশ্বাসঘাতকতা এক ভয়াবহ গুনাহ, এবং তারা তাদের আত্মাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
• তারা আল্লাহর আয়োজন ও বিধি না মেনে অন্য পথে চলে, এটা এক বিপথগামীতা।
• তারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছে এবং আল্লাহর সাথে তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে।
• যে ব্যক্তি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে, সে কখনও আল্লাহর সাথে সম্পর্কিত থাকতে পারে না।
• একজন মুসলিম তার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে না, এবং সে তার কথা রাখে।
• যে ব্যক্তি আমানত রক্ষা করতে জানে না, সে আমার থেকে নয়।
• যে ব্যক্তি অন্যের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে, সে তার ঈমান পূর্ণ করতে পারে না।
• তিনটি গুণ মানুষের মধ্যে থাকলে, সে কখনও ঈমানদার হতে পারে না: মিথ্যা বলা, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করা এবং বিশ্বাসঘাতকতা করা।
• বিশ্বাসঘাতকতা যে ব্যক্তি করে, সে ঈমানের রাস্তা থেকে বিচ্যুত হয়।
• একজন মুসলিম তার ভাইয়ের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করে না, এবং না মিথ্যাচার করে।
• যে ব্যক্তি নিজের দায়িত্বের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করে, সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।
• যে ব্যক্তি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে, তার মধ্যে ঈমানের কোনো অংশ নেই।
• বিশ্বাসঘাতকতা একজন মুসলিমের চরিত্রের সাথে মিলে না।
• একজন মুসলিম তার ভাইয়ের প্রতি অঙ্গীকার ভঙ্গ করতে পারে না।
• বিশ্বাসঘাতকতা কেবল কুফরির আলামত, তাই এ থেকে দূরে থাকো।
• বিশ্বাসঘাতকরা আল্লাহর কাছে তীব্র শাস্তির সম্মুখীন হবে।
• যে ব্যক্তি বিশ্বাসঘাতকতা করে, সে আল্লাহকে গ্লানি দেয়।
• বিশ্বাসঘাতকতা একজন মুসলিমের জন্য মর্যাদাহীনতা।
• বিশ্বাসঘাতকতা এবং মিথ্যাচার ইসলামের একটি বিরুদ্ধ আচরণ।
• যে ব্যক্তি বিশ্বাসঘাতকতা করে, সে তার আত্মাকে ধ্বংস করে।
• আল্লাহ মানুষের অঙ্গীকারের দিকে নজর রাখেন।
• বিশ্বাসঘাতকতা ঘৃণিত কাজ, যা মুসলমানের জন্য অযোগ্য।
• বিশ্বাসঘাতকতা একজন মুসলিমের মানসিকতা এবং চরিত্রের বিপরীতে।
• বিশ্বাসঘাতকরা কখনও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে না।
• একজন মুসলিম তার কথা রাখে এবং কখনো তার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে না।
• বিশ্বাসঘাতকতা থেকে বাঁচো, তা তোমার ঈমানের শক্তি কমিয়ে দেবে।
• বিশ্বাসঘাতকতা তোমার অন্তরকে অন্ধকার করে ফেলবে।
• যে ব্যক্তি বিশ্বাসঘাতকতা করে, সে দুনিয়া ও আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
• বিশ্বাসঘাতকতা একজন মুসলিমের জন্য মহান পাপ।
• বিশ্বাসঘাতকরা জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করবে।
• বিশ্বাসঘাতকতা মানুষের সমাজকে দুর্বল করে দেয়।
• যে ব্যক্তি অন্যকে প্রতারণা করে, সে আল্লাহর কাছে দণ্ডিত হবে।
• বিশ্বাসঘাতকতা আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধ।
• বিশ্বাসঘাতকতা শুধু ব্যক্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে না, তা সমাজের জন্যও ক্ষতিকর।
• বিশ্বাসঘাতকতা না করার শপথ নাও।
• একজন মুসলিম কখনও তার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে না, এটি তার ঈমানের পরিচয়।
• বিশ্বাসঘাতকতা সত্যিকারের ঈমানের সাথে সম্পর্কিত নয়।
• প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা ঈমানের একটি অংশ।
• যে ব্যক্তি বিশ্বাসঘাতকতা করে, সে আল্লাহর সাথে তার সম্পর্কের ক্ষতি করে।
• বিশ্বাসঘাতকতার কারণে সমাজে বিভাজন সৃষ্টি হয়।
• বিশ্বাসঘাতকরা বিশ্বাসের মূলনীতি থেকে সরে যায়।
• বিশ্বাসঘাতকতার শাস্তি শুধু দুনিয়ায় নয়, আখিরাতেও অপেক্ষা করছে।
• বিশ্বাসঘাতকতা থেকে সতর্ক হও, কারণ এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে শাস্তি আনে।
• বিশ্বাসঘাতকতা মুসলিম সমাজের কল্যাণের বিরুদ্ধে কাজ করা।
• যে ব্যক্তি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে, সে ইসলামের নীতির সাথে বিরোধী কাজ করছে।
• বিশ্বাসঘাতকতা আল্লাহর রহমত থেকে দূরে ঠেলে দেয়।
• বিশ্বাসঘাতকতা অপরাধের মধ্যেও একটি বড় অপরাধ।
• বিশ্বাসঘাতকতা মানুষকে তাদের ন্যায় থেকে বিচ্যুত করে।